সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হচ্ছে ৪ হাজার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

bangla.thedailystar.net নরসিংদী সদর প্রকাশিত: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১১:০৪

নরসিংদীতে খন্দকার ফয়সাল আহমেদ (৫৭) শখ থেকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভিন্ন জিনিসপত্র সংগ্রহ করা শুরু করেন প্রায় ২৫ থেকে ২৬ বছর আগে। তার ব্যক্তিগত জাদুঘরে এখন প্রায় ৪ হাজার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন আছে। তবে লোকবল ও সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।


ফয়সাল আহমেদের গড়া জাদুঘরে রয়েছে বিভিন্ন যুগের তাম্র মুদ্রা, রৌপ্য মুদ্রা, স্বর্ণ মুদ্রাসহ ১৫৭টি দেশের নোট ও মুদ্রা, ২০০-৩০০ বছর আগে বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত জিনিসপত্র। তাছাড়া রয়েছে তামার তৈরি মিশরের ছোট আকৃতির পিরামিড, তামা ও মাটির বড় মটকা (বড় পাত্র), কষ্টি পাথর, বিভিন্ন যুগের মূর্তি, মৃৎশিল্প, সিরামিকের তৈরি আসবাবপত্র, দোতরা, হারমোনিয়ামসহ বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র, ক্যামেরা, টিভি, গরুসহ বিভিন্ন প্রাণির বড় আকৃতির সিংসহ বিভিন্ন দুষ্পাপ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।


যেসব বস্তু কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে কিন্তু সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি, সেগুলো নিয়ে পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পত্রিকার কাটিং সংগ্রহ করে নতুন প্রজন্মের জন্য দেয়ালের গায়ে সাঁটানো হয়েছে। এখন, এটি প্রতিষ্ঠিত প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর। জাদুঘরটি নাম দেওয়া হয়েছে খন্দকার ফয়সাল আহমেদ মিউজিয়াম (কেএফএ)।


নরসিংদী সদরের পাঁচদনায় ভাই গিরিশচন্দ্র মিউজিয়াম ও লাইব্রেরির পাশে অবস্থিত তার ব্যক্তিগত ৩ তলা ভবনের তৃতীয় তলায় প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানগুলো সাঁজানো হয়েছে। জাদুঘরটির পাশে তিনি একটি লাইব্রেরিও গড়ে তুলেছেন।


ভবনটির প্রথম তলা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হলেও দ্বিতীয় তলাটি লাইব্রেরি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেটির নাম দেওয়া হয়েছে গিরিশচন্দ্র সেন মিউজিয়াম ও লাইব্রেরি। এটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়। তৃতীয় তলায় প্রবেশ করতে বাম পাশেই লাইব্রেরি। যেখানে ভাই গিরিশচন্দ্র সেন ও মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ৩ শতাধিক বই রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও