পাকিস্তানের দুর্দিনে ভারত কী ত্রাতা হবে?

বিডি নিউজ ২৪ পাকিস্তান বিপ্লব কুমার পাল প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০২৩, ২৩:০১

বর্তমানে পাকিস্তানে গড়ে এক ডজন ডিমের দাম সাড়ে তিন শ টাকা। মুরগির মাংস প্রতি কেজি সাত শ টাকা ছুঁইছুঁই। আলু ৬০ আর দুধ ১৯০ টাকা প্রতি লিটার। সাপ্তাহিক মূল্যবৃদ্ধি গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩১ শতাংশ বেড়েছে। বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে কার্যত নাকাল পাকিস্তানবাসী। 


জ্বালানি ভাণ্ডারও তলানিতে। জ্বালানি বাঁচাতে 'ন্যাশনাল এনার্জি কনজারভেশন প্ল্যান' করেছে পাকিস্তান। এ পরিকল্পনার আওতায় রাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই  মার্কেট, শপিং মল ও বিয়েবাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। জ্বালানি সংকটে পাকিস্তানের ট্রেন চলাচলও বন্ধ হওয়ার পথে। দেশের কিছু স্থানে গ্যাস সিলিন্ডারের অভাবে, প্লাস্টিকের বেলুনে এলপিজি ভরে ব্যবহার করা হচ্ছে।


এখনেই শেষ নয়। বিশ্ব ব্যাংক যে পূর্বাভাস দিয়েছে, তাতে চিন্তার ভাঁজ গাঢ় হচ্ছে পাকিস্তানিদের। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির মাত্রা কমে মাত্র ২ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০২২ সালের ভয়াবহ বন্যার কারণে পাকিস্তানের অর্থনীতি তুমুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছরের বন্যায় পাকিস্তানের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল। ২০২৪ সালে চিত্রটি কিছুটা বদলাতে পারে। কিন্তু  রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পাকিস্তানের ভবিষ্যত ঠিক কেমন হবে, তা সঠিকভাবে কেউ  বলতে পারছেন না।


চরম আর্থিক ও খাদ্য সংকটে এই মুহূর্তে পাকিস্তানে আমজনতার নাভিশ্বাস উঠেছে। সর্বত্র শুধুই হাহাকার। পাকিস্তান জুড়ে চলছে ক্ষোভ, বিক্ষোভ। ক্রমেই শ্রীলঙ্কার পথে এগোচ্ছে পাকিস্তান। গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কট থেকে মুক্তি পেতে বিশ্বের দরবারে সাহায্য চাইছে পাকিস্তান। এমনকি ভারতের কাছেও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও