কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এবং কানেক্টিভিটি

জাগো নিউজ ২৪ ইয়াহিয়া নয়ন প্রকাশিত: ০৬ ডিসেম্বর ২০২২, ০৯:৫৩

বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের একটি বড় ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে কানেক্টিভিটি। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে চলে যাওয়া সড়ক ও রেলপথ দেশের সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলোকে এক অভিন্ন নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে এসেছে। এমনকি নৌপথেও এখন দুই দেশের কানেক্টিভিটি জোরালো হয়ে উঠছে। এর সুবাদে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে পারস্পরিক দূরত্ব কমার পাশাপাশি এসব এলাকার বাণিজ্যিক সম্ভাবনাও অনেক জোরদার হয়ে উঠেছে।


ভারতের বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্য আসাম থেকে নৌপথে পণ্য আমদানি-রফতানির একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠছে কুড়িগ্রামের চিলমারী নৌবন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ ভারতের ত্রিপুরা-আসাম-মেঘালয়ের মতো সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোসহ দেশটির গোটা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্যই সম্ভাবনার বড় দুয়ার খুলে দিয়েছে।


এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর সুযোগ পেতে দীর্ঘদিন ধরেই আগ্রহ দেখিয়ে এসেছে ভারত। আবার বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের সুবাদে সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোয় বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতাকেও দমন করতে সক্ষম হয়েছে দেশটি। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, সাম্প্রতিক তার বক্তব্যেও বিষয়টি উঠে এসেছে।


শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক সব প্রতিবেশীর সঙ্গেই ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের একটি বড় নির্ধারক হিসেবে সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোর স্বার্থকে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষ্যমতে, সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলো এখন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পররাষ্ট্রনীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে বড় মাত্রায় প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে। আবার অনেক ক্ষেত্রেই রাজ্যগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের সংশ্লিষ্টতা ছাড়াই সরাসরি প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত পর্যায়ে ইস্যুভিত্তিক আলোচনাও চালিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের প্রক্রিয়ার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব হিসেবে সামনের দিনগুলোয় দেশটির কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারকরা অঞ্চলকেন্দ্রিক সমাধানের দিকে এগোনোর জোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ভারতের প্রতিবেশীরাও এটাকে ইতিবাচক দৃস্টিতে দেখছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও