মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বিএফআইইউর প্রতিবেদন প্রসঙ্গে

দৈনিক আমাদের সময় মাহফুজুর রহমান প্রকাশিত: ০৫ নভেম্বর ২০২২, ১৫:৫৪

মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯-এর আওতায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) দেশে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের ক্ষেত্রে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বাংলাদেশে প্রবর্তিত তৎকালীন আইন অনুসারে এই কাজ শুরু হয় ২০০২ সালে। প্রতিবছরের মতো এবারও বিএফআইইউ বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে গত বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটির সফলতার ইতিবৃত্ত বর্ণিত হয়েছে।


বিএফআইইউর দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাগুলোর (ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, মানিচেঞ্জার ইত্যাদি) কাছ থেকে নগদ লেনদেনের রিপোর্ট ও সন্দেহজনক লেনদেন বা সন্দেহজনক কার্যক্রমের প্রতিবেদন সংগ্রহ করে সেগুলো তদন্তের মাধ্যমেই প্রধানত পরিচালিত হয়ে থাকে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক একদিনে এক বা একাধিক নগদ লেনদেনের মাধ্যমে ব্যাংকে দশ লাখ টাকা জমা দিলে বা উত্তোলন করলে বিএফআইইউর কাছে রিপোর্ট করতে হয়। এ ধরনের রিপোর্ট একেবারেই রুটিন-টাইপ এবং দশ লাখ বা এর অধিক টাকা জমা হলে সন্দেহজনক বলে বিবেচনা করা হয় না। তবে লেনদেনের ঘটনাটি বিএফআইইউর নজরে থাকে; প্রয়োজনবোধে যে কোনো সময় তথ্যভা-ারে প্রবেশের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি তথ্য হাতের কাছে পেয়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও