অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও সংকট উত্তরণে পর্যটন
পর্যটন এখন একটি শিল্প, যা অনেক দেশের অর্থনীতির অন্যতম মুখ্য উপাদান। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ দেশে দেশে ভ্রমণ করে আসছে। পৃথিবী দেখার দুর্নিবার নেশায় মানুষ সাত সমুদ্র তেরো-নদী পাড়ি দিয়ে পৌঁছেছে অজানা অচিন দেশে।
মানুষের এই দুর্নিবার ভ্রমণাকাঙ্ক্ষা থেকেই পর্যটনশিল্পের উৎপত্তি। পর্যটন এখন শুধু কোনো ব্যক্তি বা ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর দেশভ্রমণ নয় বরং সমগ্র মানবগোষ্ঠীর জন্য এটি বিশ্বজনীন। সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে পর্যটনের রূপ, প্রকৃতিতে এবং সেবার মানে এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন।
২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস। ১৯৮০ সাল থেকে সব দেশে এটি পালিত হয়ে আসছে। ২০২২ সালে বিশ্ব পর্যটন দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘Rethinking Tourism’।
‘Rethinking Tourism’ পর্যটনশিল্পে সৃজনশীলতাকে অধিক গুরুত্ব আরোপ করেছেন। অন্যদিকে করোনা মহামারি পর্যটনশিল্পে সংকট মোকাবিলা ও সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে সম্মিলিত উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। সম্মিলিত উন্নয়ন মূলত প্রাইভেট-পাবলিক স্থানীয় জনগোষ্ঠী সম্পৃক্ত ও সমন্বয় করে উন্নয়ন।