You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থ ব্যবস্থাপনার চাপ সামলাতে

অর্থ ব্যবস্থাপনার কাজটি ঠাণ্ডা মাথায় করার জন্য ছোট কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যায়।

মাসিক খরচের হিসাব করা, অর্থ ব্যবস্থাপনা- সবার জন্যই দরকার। তবে কাজটা করতে যেন কারও ইচ্ছা করে না। আজ নয় কাল করে কালক্ষেপনই হয়। পরে তা বিপদ ডেকে আনে।

আর যখনই মনে হয় কাজটি করা হয়নি, করতে হবে, তখনই মানসিক চাপ বাড়তে থাকে।

আর্থিক বিশৃঙ্খলা লজ্জার বিষয় নয়

যুক্তরাষ্ট্রের সনদস্বীকৃত ‘থেরাপিস্ট’ ও ‘অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিজঅর্ডার (এডিএইচডি)’ বিশেষজ্ঞ অ্যাম্বার হাওলে বলেন, “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই যুগে মনে হতে পারে, আপনি ছাড়া পৃথিবীর সবাই তাদের অর্থ ব্যবস্থাপনাকে হাতের মুঠোর এনে ফেলেছেন। আসলে তা নয়।”

যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ‘ক্রেডিট কারমা’র পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে এই বিশেষজ্ঞ রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক মানুষই তাদের আয় ব্যয়ের হিসাব রাখতে গিয়ে হিমসিম খাচ্ছেন, ভুগছেন মানসিক চাপে। কিন্তু কেউই তা নিয়ে মুখ খুলতে চায় না লজ্জায়। আর এই মানুষগুলো তাদের আয়-ব্যয়ের হিসাব সামলাতে পারেন না এমনটা দীর্ঘদিন ধরে শুনতে শুনতে এখন নিজেই মনে করেন যে তারা আসলে অর্থ ব্যবস্থাপনায় অযোগ্য।

এই মনভাব নিয়ে জীবনযাপন করা একজন মানুষ কোনো সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না সিংহভাগ ক্ষেত্রেই।

“প্রথমত, অর্থ ব্যবস্থাপনায় নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। সবার আয়-ব্যয়ের হিসাব ভিন্ন, প্রয়োজন ভিন্ন। তাই নিজেই ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে নিজের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে হবে, শিক্ষা নিতে হবে আগের করা ভুলগুলো থেকে,” পরামর্শ দেন হাওলে।

সহযোদ্ধা যোগাড় করা

ক্রেডিট কারমা’র ‘ফাইনান্সিয়াল অ্যাডভোকেট অ্যান্ড চিফ পিপল অফিসার’ কলিন ম্যাকক্রিয়ারি একই প্রতিবেদনে বলেন, “অর্থ ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রতিটি মানুষ যুদ্ধ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। এই যুদ্ধ মনে চেপে রেখে বাইরে সুখীভাব না দেখিয়ে বরং বুদ্ধিমানের কাজ হবে একজন বিশ্বস্ত বন্ধুর সঙ্গে আলাপ করা। এতে করে একে অপরকে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারবেন। আর অর্থ নিয়ে হালে পানি না পাওয়া অবস্থায় আপনি যে একা নন, সেই অনুভূতিও কিছু মানসিক স্বস্তি দেবে।”

অ্যাম্বার বলেন, “এই পদ্ধতি আসলে ‘এডিএইচডি’ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মনযোগ ধরে রাখার একটি কৌশল, যাকে বলা হয় ‘বডি-ডাবলিং’। কোনো কাজ করার সময় পাশে কেউ বসে থাকলে তারা মনযোগ দিয়ে কাজ করে, ফলে কাজটা দ্রুত শেষ হয়। পাশে বসা মানুষটিও যে একই কাজ করবে তা জরুরি নয়, শুধু পাশে কেউ একজন থাকাই জরুরি।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন