You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তরুণ প্রজন্মের নিদ্রাহীনতা কেন?

তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং ঘুম থেকে ওঠা একজন মানুষকে স্বাস্থ্যবান, জ্ঞানী ও সম্পদশালী বানায়।

—বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন

সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। ঘুম সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে মন ও শরীরকে করে তোলে প্রাণবন্ত। তাই নিয়ম করে প্রতিদিন রাতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। কিন্তু বর্তমান প্রজন্মে ঘুম যেন এক সোনার হরিণ। কারও চোখে হাজারো চেষ্টায় আসে না সেই ঘুম আবার কেউ ইচ্ছে করে নিজেকে দূরে রাখছে এই ঘুম থেকে আর সময় দিচ্ছে অন্য কাজে যার হয়তো অনেকগুলোই অহেতুক। যার ফলে আমরা হয়ে যাচ্ছি নিশাচর প্রাণী! আর এর ফলে আমাদের তৈরি হচ্ছে শারীরিক, মানসিক ও স্নায়বিক বিভিন্ন রোগ।


বর্তমান প্রজন্মের এ সমস্যার মূল কারণটিই হচ্ছে মুঠোফোনে আসক্তি। তরুণ প্রজন্ম ঘুম থেকে বেশি প্রয়োজনীয় মনে করে এই মুঠোফোনের ব্যবহারকে। ঘুমের প্রধান দুটি সমস্যা হলো- ইনসমনিয়া অর্থাৎ নিদ্রাহীনতা এবং হাইপারসমনিয়া অর্থাৎ অতিরিক্ত ঘুম। এসব সমস্যার ফলে দেখা দিচ্ছে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্‌রোগ, উদ্বিগ্নতা, অবসাদ, বাইপোলার ডিসঅর্ডারসহ নানা রকম রোগ।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ৫০ থেকে ৭০ মিলিয়ন মার্কিন নাগরিক কোনো না কোনো ধরনের ঘুমের রোগে ভুগছেন এবং প্রায় ৩৫ শতাংশ আমেরিকান প্রাপ্তবয়স্করা প্রতি রাতে প্রয়োজনীয় সাত ঘণ্টার চেয়ে কম ঘুমায়। অপর্যাপ্ত ঘুমে সড়ক দুর্ঘটনা, কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা এবং জটিল রোগের ঝুঁকিগুলোও দেখা যায়। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা ব্যক্তিদের চেয়ে রাতজাগা মানুষের অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন