You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্ষোভ-বিক্ষোভে নয়, হা-হুতাশে তো নয়ই

আমরা নিশ্চয়ই বিদ্যমান ব্যবস্থার বদল চাই। কেবল কোনো একটি দেশে নয়, পৃথিবীব্যাপী। ব্যাধিটা সর্বত্র ব্যাপ্ত, করোনাভাইরাসের মতোই। তার প্রতিকারও আন্তর্জাতিকভাবেই করতে হবে; তবে শুরু করা প্রয়োজন প্রতিটি দেশেই। সমাজ পরিবর্তনের বিশ্বব্যাপ্ত ওই আন্দোলন নতুন যে আন্তর্জাতিকতা গড়ে তুলবে, সেটা মুনাফাকেন্দ্রিক হবে না; হবে সহমর্মিতা ও সহযোগিতাকেন্দ্রিক। এর জন্য দরকার পড়বে ব্যাপক ও গভীর সাংস্কৃতিক কাজের।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থাটা সংস্কৃতির মানবিক উন্নতির পথে মস্ত বাধা। অতিশয় উন্নত দেশেও তাই দেখা যায় সাংস্কৃতিক অন্ধকার। যেমন করোনার টিকাবিরোধী আন্দোলন। সেটা বাংলাদেশের মতো পশ্চাৎপদ দেশের মানুষ কিন্তু করেনি; উন্নত ইউরোপ ও আমেরিকার মানুষই করেছে। অথবা ধরা যাক ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর শ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের আস্থার ব্যাপারটা। অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্য।


উন্নত সংস্কৃতির জন্য উন্নত আদর্শ আবশ্যক। সেটি অবশ্যই হবে পুঁজিবাদবিরোধী এবং সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারে আবদ্ধ। না, ব্যবস্থার সংস্কারে কুলাবে না, দরকার বৈপ্লবিক পরিবর্তনই। এটা তো মোটেই অজানা নয় যে সংস্কারের মূল অভিপ্রায়টা হচ্ছে ব্যবস্থাটাকে রক্ষা করা, তাকে বদলানো নয়। অনেক ক্ষেত্রেই পুরোনো জিনিসকেই নতুন মোড়ক দিয়ে হাজির করা হয়। সংস্কারের নমুনা হচ্ছে সর্বজননিন্দিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সেখানে নতুন বিধিমালা জারি করা, যাতে পুরোনো আইনের মতপ্রকাশের অধিকার হরণকারী ধারাগুলো ঠিকই থাকবে, তবে আচ্ছাদনটা হবে নতুন, যেমন সংস্কার পদক্ষেপ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিটি নিয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এসব নয়ছয় ছলনা মাত্র, প্রতারণাও বলা চলে এবং সবটাই ব্যবস্থাটাকে রক্ষা করার স্বার্থে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন