কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


একজন সেইফটি প্রফেশনালের দৃষ্টিতে সীতাকুণ্ডের বিপর্যয়

বিএম কন্টেইনার ডিপোতে ঘটা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ব্যক্তিগতভাবে আমি মর্মাহত। এই দুর্ঘটনাটি এমন একটা সময়ে ঘটেছে যখন রানা প্লাজা বিপর্যয়ের ইমেজকে কাটিয়ে বাংলাদেশের শিল্পখাত একটি উত্তরণের পথে হেঁটে যাচ্ছে। বাংলাদেশে স্ট্যান্ডার্ডাইজেশান ও কমপ্লাইয়েন্সের নতুন একটি মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশের অনেক সেক্টরেই এখন পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে। সেই সময়েই দেশিয় একটি কন্টেইনার ইয়ার্ডে এমন একটি ঘটনা ঘটলো।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ক গবেষণায় দেখা যায়, এখানকার বেশিরভাগ নিরাপত্তার বাধা বা সেইফটি হ্যাজার্ডগুলোই প্রতিরোধযোগ্য। যদি মালিকপক্ষ ও কর্মচারীরা কিছু সাধারণ নিরাপত্তাজনিত পদক্ষেপ নেয় তাহলে বড় ধরনের নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব। এতে সরকার,মালিকপক্ষ ও কর্মচারীদের সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। সবার আগে একটি ‘হেলথ অ্যান্ড সেইফটি পলিসি’ ও লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। তারপর সেই লক্ষ্যার্জনে যার যার ভূমিকা বা কাজ নির্ধারণ করে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে যেতে হবে।

একজন আইএসও অডিটর হিসেবে বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও সার্ভিস সেক্টরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে মান ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির নিরিখে অডিট বা নিরীক্ষণের সুযোগ আমার হয়েছে। এই তালিকার মধ্যে বাংলাদেশের কয়টি প্রধান ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো (আইসিডি) ও কন্টেইনার ফ্রেইট স্টেশন (সিএফএস)-ও আছে, যাদের আমি দীর্ঘদিন ধরে অডিট করে আসছি।

চট্টগ্রাম বন্দরে কার্গো অব্যবস্থাপনা প্রশমন ও সুশৃঙ্খলভাবে কন্টেইনার হ্যান্ডেলিংয়ের উদ্দেশ্যে বন্দরের সীমিত কন্টেইনার ইয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে এই ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোগুলো গড়ে ওঠে। বাংলাদেশে এখন মোট ১৯টি ডিপো আছে যারা সমন্বিতভাবে ৭৮ হাজার টিইউ (টোয়েন্টি-ফুট ইকুইভেলেন্ট ইউনিট)  পরিমাণ কার্গো সামাল দেয়ার ক্ষমতা রাখে। সম্মিলিতভাবে এই কন্টেইনার ইয়ার্ডগুলো দেশের ১০০ শতাংশ রপ্তানিমুখী কার্গো এবং ২৫ শতাংশ আমদানিমুখী কার্গো সামাল দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন