সারাকা থেকে সীতাকুণ্ডের ডিপোর ‘হত্যাকাণ্ড’: দায় এড়ানো কৌশল

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২২, ১৩:২৭

রফতানিমুখী শিল্প হিসেবে পাটকে টপকে তৈরি পোশাক খাত যখন শীর্ষে উঠে আসছিল, ঠিক সেই সময়েই দেশে ঘটে গেল ভয়াবহ এক অগ্নিদুর্ঘটনা। ১৯৯০ সালে সারাকা গার্মেন্টসে সেই আগুনে পুড়ে ঝরেছিল ৩২টি তাজা প্রাণ। এরপর আরও বেশ কিছু ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড দগদগে দাগ রেখে গেছে দেশের মানুষের মনে। সেই তালিকায় গতবছরের (২০২১) জুলাই মাসে যুক্ত হয়েছে হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সেজান জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ড। সেখানে মারা গেছেন ৫২ জন। সবশেষ শনিবার (৪ জুন) রাতে সীতাকুণ্ডের ডিপোতে ভয়াবহ এমন অগ্নিদুর্ঘটনা প্রত্যক্ষ করলো দেশবাসী।


ফায়ার সার্ভিস বলছে, গত ১০ বছরে বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১০ সালে, পুরান ঢাকার নিমতলীতে। এতে ১২৪ জন নিহত হন। এর পরের বছর সাভারের আশুলিয়ায় তাজরীন ফ্যাশনসের অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান ১১১ জন। আর ২০১৬ সালে টঙ্গীর টাম্পাকো ফয়েলস কারখানার অগ্নিকাণ্ডে মারা যান ৪১ জন। ২০২১ সালের ৮ জুলাই বিকেলে হাসেম ফুডের কারখানায় আগুন লাগার পর প্রায় ৪০ ঘণ্টা লাগে আগুন পুরোপুরি নেভাতে। আগুন লাগার পর প্রাণ বাঁচাতে কারখানা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে তিন শ্রমিক নিহত হন। পরে চারতলায় এক জায়গা থেকে ৪৯ জনের পোড়া লাশ উদ্ধার করা হয়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও