You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মুহিত স্যারের সাথে অম্ল-মধুর কিছু স্মৃতি

‘মহাতৃপ্তির মহাপ্রাপ্তির’ বর্ণাঢ্য ৮৮ বছরের জীবনের যবনিকা টেনে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। 

রোববার সেহেরির জন্য যখন ঘুম থেকে উঠি তখনই তার মৃত্যুর খবর চোখে পড়ে। সব মৃত্যুই বেদনার। কিন্তু সকাল থেকে বিভিন্ন পত্রিকায়, ফেইসবুকে তাকে নিয়ে চেনাজানা বহুজনের স্মৃতিচারণমূলক পোস্টগুলো পড়ে বারবারই মনে হচ্ছিলো কাজ দিয়ে তিনি মৃত্যুকে ছাপিয়ে গেছেন। তিনি তার কাজের মধ্যে বেঁচে থাকবেন। উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় তাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হবে।

অর্থবিভাগে তার অধীনে বেশ কিছুদিন কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। ২০১১ সালে অর্থবিভাগে যোগ দেওয়ার পর থেকে তার মেধা আর স্মরণশক্তির গল্প শুনেছি সহকর্মীদের মুখে। আমার এক ব্যাচমেইট তার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি স্মৃতিচারণ করেছেন। ঘটনাটা অনেকটা এরকম যে,

একটা সারসংক্ষেপে তিনি জি-২০ ভুক্ত ১৯ দেশের নাম উল্লেখ করে মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের অনুমোদনের জন্য পাঠিয়েছেন। তার ধারণা ছিল এটা কারো চোখে পড়বে না। যথারীতি সব কয়টা টেবিল পেরিয়ে ফাইলটা রাতে গেছে মন্ত্রীর বাসায়। সকালে ফেরত এসেছে যাতে আবুল মাল আবদুল মুহিত পেন্সিল দিয়ে ২০ তম দেশের নামটি লিখে দিয়েছেন। 

মুহিত স্যার বাংলা ও ইংরেজি দুটি ভাষাতেই দক্ষ ছিলেন। বেশ মজা করে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিতেন ফাইলে। একদিন আমার সঙ্গে একই কক্ষে বসা এক জুনিয়র সহকর্মী বললেন, মন্ত্রী মহোদয় সারসংক্ষেপে একটা সরকারি দপ্তর সম্পর্কে লিখেছেন ‘আমি এই অপদার্থ ডিপার্টমেন্ট নিয়ে কী করি? একে প্রাইভেটাইজ করলেই ল্যাঠা চুকে যায়”। সহকর্মী বিপদে পড়েছেন নথিতে এ সিদ্ধান্ত কিভাবে উপস্থাপন করবেন তা নিয়ে।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন