হাঁটার গতির চেয়ে বাসের গতি কম

কালের কণ্ঠ ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২২, ০৮:৪৪

রাজধানীর শান্তিনগরের উড়াল সেতুতে যানজটে আটকে আছে কয়েক শ গাড়ি। এগুলোর একটির যাত্রী হুমায়ুন আহাম্মেদ বারবার হাতঘড়ির দিকে তাকাচ্ছিলেন। অসহ্য হয়ে আসন থেকে দাঁড়িয়ে সড়কের সামনের অবস্থা বুঝতে গিয়ে দেখলেন, চোখ যতদূর যায় পুরোটাই যানজট। আরো কিছু সময় অপেক্ষা করে মালিবাগ পৌঁছার পর বিরক্তি নিয়ে বাস থেকে নেমে হাঁটা শুরু করেন তিনি।


সকাল তখন প্রায় সাড়ে ১০টা। এই সড়কেরই উল্টো পাশে রামপুরা বাজারে মোটরসাইকেলে বসা মো. হাসান। যতই যানজট হোক, মোটরসাইকেল রেখে হাসানের হাঁটার উপায় নেই। তাই মোটরসাইকেল সঙ্গী করে রামপুরা কাঁচাবাজার থেকে মালিবাগের আবুল হোটেল পর্যন্ত এসেছেন ৪০ মিনিটে।


হুমায়ুন ও হাসানের মতো লাখ লাখ মানুষ প্রতিদিন যানজটের ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। যানজটের এমন ছবি একেবারে নতুন নয়। তবে অনেক দিন পর গত কয়েক দিন ধরে হঠাৎ করেই যানজট আবার তীব্র হয়ে উঠেছে। এতে ভোগান্তির পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে কর্মঘণ্টা, বাড়ছে অর্থনৈতিক ক্ষতি।


এমনিতেই গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল সাপ্তাহের শেষ কর্মদিবস। এতে এদিন যেন যানজটের তীব্রতা আরো ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যায়। সরেজমিনে ঢাকার আজিমপুর, মিরপুর, ফার্মগেট, পল্টন, গুলিস্তান, রামপুরা, মগবাজার, বংশাল, শান্তিনগর, বিমানবন্দর সড়কসহ বেশ কিছু এলাকার প্রধান সড়ক ঘুরে যানজটের প্রায় একই রকম চিত্র দেখা যায়।


গুলিস্তান থেকে ভিক্টর ক্লাসিক নামের একটি বাসে উঠেছেন ফরিদ মিয়া। তাঁর বাসা চানখাঁরপুল। প্রতিদিন অফিস করতে রামপুরা পর্যন্ত যাতায়াত করেন। ফরিদ বলেন, ‘আগে হাতে ৪০ মিনিট সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হলেই হতো। এখন দেড় ঘণ্টায়ও অফিসে আসতে পারি না। ’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও