You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘তবু সে দেখিলো কোন ভূত’

মহসিন সাহেব আত্মহত্যা করেছেন। তিনি ফেসবুক লাইভে এসে নিজের দুঃখের কথা সকলকে জানিয়ে নিজের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করেছেন। মূলধারার গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে তোলপাড় চলছে। শেষমেশ বিটিআরসি কোর্টে গেছে এই ঘটনার যে ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে, তার বিস্তার ঠেকাতে। 

এই খবরগুলোর অনেকগুলোরই হেডলাইন ছিল—একজন চিত্রনায়কের শ্বশুর আত্মহত্যা করেছেন। যে মানুষটি মারা গেলেন নিজের হাতে, তিনি নিজেও তো একজন ব্যক্তি, আলাদা সত্তা। কার শ্বশুর, সেটা তো পরের কথা। দু-একটি পত্রিকা ছাড়া কেউই এই মানুষটিকে, যিনি একই সঙ্গে হত্যাকারী ও হত্যার শিকার, হেডলাইনে আনল না। অন্যের পরিচয়ে তাঁকে পরিচিত করানো হলো চিত্রনায়কের শ্বশুর হিসেবে। 

অমনি ‘ঢি ঢি’ পড়ে গেল। চিত্রনায়ক বা তাঁর স্ত্রী এই মানুষটির নিঃসঙ্গতা কাটাতে কিছু করেননি, ইত্যাদি ইত্যাদি। নিশ্চিতভাবে বলা যায়, এসব সমালোচনাকারীর অনেকেই তাঁদের বৃদ্ধ মা-বাবাকে, অথবা একাকী মাকে বা একাকী বাবাকে শহরে নিজের কাছে না রেখে গ্রামে নিঃসঙ্গ জীবনযাপনে বাধ্য করছেন। ব্যতিক্রম বাদে, কারও বাবা বা মা তো কারও শ্বশুর বা শাশুড়িও। নিজের বা নিজেদের মা-বাবা শ্বশুর-শাশুড়ির একাকিত্বের সময় কাছে টেনে না নিয়ে ‘গ্রামেই ওনারা ভালো থাকেন; ঢাকায় হাঁপিয়ে ওঠেন’ ইত্যাদি বলে দায় এড়ানো লোকেরাই সমস্বরে বলতে লাগলেন—এই মৃত্যুর পেছনে চিত্রনায়ক ও তাঁর স্ত্রীর পরোক্ষ দায় আছে বুঝিবা। এটাই সমাজমানস আজকাল। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন