সিনহা হত্যা মামলা : অপরাধ দমনের পথটি নীতিসম্মত হোক

ঢাকা পোষ্ট সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০:১৪

যেন নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফ আর মেরিন ড্রাইভকে সাধারণ মানুষের জন্য নিরাপদ করে গেলেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশে বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের একটি চেকপোস্টে পুলিশ খুন করে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহাকে। তার মৃত্যুর পর থেকে এই লেখা পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ সড়কে বন্দুক যুদ্ধের আর কোনো খবর আসেনি।


২০১৭ সালের ৬ মে উদ্বোধনের পর থেকেই দেশি-বিদেশি পর্যটকের কাছে কক্সবাজারের বিনোদন মানেই ছিল এই মেরিন ড্রাইভ রোড। শুরুতে মানুষের উচ্ছ্বাস থাকলেও এই সড়ক ধীরে ধীরে পরিণত হয় এক আতঙ্কের নামে। ২০১৮ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করলে বাড়তে থাকে বন্দুকযুদ্ধ; নানন্দিক মেরিন ড্রাইভ পরিণত হয় মৃত্যুর জনপদে। 


আত্মরক্ষার জন্য পুলিশের গুলি চালানোর অধিকার একেবারেই আইনসিদ্ধ। আর সেই গল্পটাই আমরা ‘ক্রসফায়ার’ নামের এক বিশেষ বিষয়ে শুনে আসছি বহু বছর ধরে যা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা দেশে বিদেশে।


২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২০ সালের জুলাই, এই দুই বছরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সাথে মাদক ব্যবসায়ীদের ‘কথিত বন্দুক যুদ্ধের’ ঘটনাস্থল হিসেবে গণমাধ্যমের শিরোনামে ছিল বঙ্গোপসাগর ঘেঁষা কক্সবাজারের কলাতলী থেকে টেকনাফের সাবরাং জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ সড়ক। .

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও