কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জাতীয় পরিচয়পত্রে কেন এত বানান ভুল, এই ভোগান্তির শেষ কোথায়

প্রথম আলো পারভীন আকতার প্রকাশিত: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৬:৩৩

পৃথিবীর অন্য রাষ্ট্রগুলো জন্মের প্রথম দিনই স্বয়ংক্রিয়ভাবে শিশুর জন্মনিবন্ধন করে ফেলে এবং সে অনুযায়ী সেই শিশু যুক্ত হয়ে যায় মোট জনসংখ্যার হিসাবেও। আর আমরা এই ডিজিটাল বাংলাদেশে বসে এখন কী করছি, ভেবে দেখা দরকার।


জন্মনিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরিতে যে কালক্ষেপণ করেন সরকারের সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা, তাতে মনে হয়, সরকার তাঁদের ওপর পুরো রাষ্ট্রের যাবতীয় কাজকর্ম মাথায় বোঝা হিসেবে তুলে দিয়েছে। এত হয়রানি ও গড়িমসি কী কারণে? অনেক সময় দেখা যায়, সরকারি নির্ধারিত ফি থেকেও কয়েক গুণ বেশি জনগণ থেকে আদায় করা হয়, যা এখন ‘ওপেন সিক্রেট’ বলে বিবেচিত।


একটি জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে মানুষকে জায়গার দলিল থেকে শুরু করে বাড়ির বিদ্যুৎ মিটার বিল, নিকট আত্মীয়স্বজনের কাগজপত্রসহ প্রায় ৮ থেকে ১০টি প্রামাণ্য দলিল দরকার পড়ে কী কারণে। অহেতুক এই হয়রানির কাছে অসহায় জনগণ। এ যেন আটপৌরে শ খানেক কাব্য রচনার মতো প্রক্রিয়া। এতগুলো কাগজ কেন দরকার ভোটার হওয়ার অধিকার পেতে, এই দেশের নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও? অথচ জন্মক্ষণে এসব প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেলে, বালাম খাতায় নাম উঠে গেলে এমন হয়রানিতে পড়তে হতো না। এমন করে কি আদৌ সহজীকরণ সম্ভব নয়? আর কত যাতনার শিকার হবে সাধারণ মানুষ? রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বেলায় যে নিয়ম প্রযোজ্য, তা কেন দেশে জন্ম নেওয়া প্রকৃত নাগরিকের ওপর বর্তাবে? উপরন্তু জন্মনিবন্ধন সনদ আর জাতীয় পরিচয়পত্র দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর শেষমেশ হাতে এলেও দেখা যায় হাজারও বানান ভুল! এ যেন পেয়েও তারে পেলাম না, এমন দশা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও