কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গ্যাস সংকট আর কতকাল!

সমকাল সবুজ ইউনুস প্রকাশিত: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০:১৮

এমনিতেই গ্যাসের জন্য চারদিকে হাহাকার। বাসাবাড়িতে পাইপলাইনে গ্যাস মিলছে না। রান্নাবান্নায় গৃহিণীদের কষ্টের শেষ নেই। শিল্প মালিকরাও সংবাদ সম্মেলন করে বলতে বাধ্য হচ্ছেন, কারখানায় নির্ধারিত চাপে গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। গ্যাসের বদলে 'বাতাস' দেওয়া হচ্ছে। এতে উৎপাদন সচল রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। এ রকম নাজুক অবস্থার মধ্যেই এলপিজি বা রান্নার সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো।


বিইআরসি (বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন) ৩ জানুয়ারি থেকেই এই বর্ধিত মূল্যহার কার্যকর করেছে। প্রতি কেজিতে এলপিজির দাম বাড়ানো হয়েছে ৫ টাকা ১৯ পয়সা। যদিও ভুক্তভোগীরা ভালো করে জানেন, ঘোষিত এ দামে গ্যাস পাওয়া যাবে না। এর চেয়ে বেশি দামেই কিনতে হবে। 


প্রথমে গৃহিণীদের কষ্টের কথা বলি। একজন সাংবাদিক হিসেবে আড়াই দশক ধরে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের খবরাখবর নিয়ে লেখালেখি করি। প্রতিবছর দেখা যায়, শীতকালে রাজধানী ঢাকার বাসাবাড়িতে গ্যাসের চুলা জ্বলে না। জ্বললেও মিটমিট করে। তাতে রান্নার কাজ শেষ করতে কয়েক গুণ সময় লাগে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় এ যন্ত্রণা সীমাহীন। এ সংকট বহু বছর ধরেই চলছে; কিন্তু কোনো সমাধান নেই। এ নিয়ে মিছিল, সভা-সমাবেশ হয়েছে। এমনকি হরতাল পর্যন্ত হয়েছে। কিন্তু সমস্যা সেই তিমিরেই।


এখন একটি 'দ্বিগুণ যন্ত্রণা'র কথা বলি। রাজধানীর হাজার হাজার পরিবার এই দ্বিগুণ যন্ত্রণার শিকার। ধরুন, আপনার বাসায় পাইপলাইন গ্যাসের সুবিধা আছে। এ জন্য আপনাকে প্রতি মাসে বিল দিতে হয় ৯৭৫ টাকা। কিন্তু এই চুলা জ্বলছে না। কারণ লাইনে গ্যাস নেই বা প্রবাহ কম থাকায় রান্না করা সম্ভব হচ্ছে না। এখন চুলা জ্বলুক বা না জ্বলুক, আপনাকে মাস শেষে বিল দিতেই হচ্ছে। নতুবা লাইন কাটা যাবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও