নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা কেউ করছে না

প্রথম আলো তোফায়েল আহমেদ প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২২, ২০:২৭

নারায়ণগঞ্জ দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দর ও বাণিজ্যিক মহানগর। ১৯৬০-এর দশকে ঢাকা ও চট্টগ্রামের পর নারায়ণগঞ্জ ছিল দেশের তৃতীয় বৃহত্তম শিল্পনগরী এবং তারও আগে অবিভক্ত বাংলার অন্যতম প্রধান নদীবন্দর। ‘প্রাচ্যের ড্যান্ডি’ নামে একদা খ্যাত এ নগরী ছিল দেশের পাটকল ও পাট-বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র। কালক্রমে পাটশিল্পের অবক্ষয় হলেও আবার পোশাকশিল্পে নারায়ণগঞ্জ এখন পুনরুজ্জীবিত। ১৮৭৬ সালে নারায়ণগঞ্জে পৌরসভা শুরু হয় এবং ২০১১ সালে পুরোনো নারায়ণগঞ্জ ও কদমরসুল পৌরসভাকে এক করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা দেশের সপ্তম সিটি করপোরেশনে উন্নীত হয়। এ সিটি এখন তৃতীয় নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে। ১৬ জানুয়ারি এ সিটির নির্বাচন।


নারায়ণগঞ্জের ‘সিটি নির্বাচন ২০১১’ নিয়ে সারা দেশ আগ্রহভরে অপেক্ষমাণ ছিল। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী প্রদত্ত ভোটের ৬৫ শতাংশ (১ লাখ ৮০ হাজার ৪৮) পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম ওসমান পান ৭৮ হাজার ৭০৫ (২৮ শতাংশ) ভোট। ২০১১ সালে শেষ মুহূর্তে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে বিএনপি একটি সিরিয়াস কৌশলগত পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তাতে ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী আইভীর সুবিধা হয়। ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে আইভী ১ লাখ ৭৪ হাজার ৬০২ ভোটে আবার নির্বাচিত হন। সেবার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির স্বল্প পরিচিত নেতা আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন। তিনি পান ৯৬ হাজার ৭০০ ভোট। ২০১১ সালে মোট প্রদত্ত ভোট ছিল ৭০ শতাংশ এবং ২০১৬ সালে তা ৬২ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৪ সালের পর সারা দেশের নির্বাচনে, বিশেষত ভোটার অংশগ্রহণে বিপর্যয় দেখা দিলেও নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন ছিল একটি উজ্জ্বল ব্যতিক্রম। এবারের ২০২২ সালের নির্বাচনও সারা দেশের তুলনায় নারায়ণগঞ্জে এখন পর্যন্ত ব্যতিক্রমী ধারা অব্যাহত রেখেছে। প্রচারযুদ্ধে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হলেও প্রচার-প্রচারণা স্বাভাবিক ও শান্তিপূর্ণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও