কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মেয়র আইভী হত্যাচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি হলেন ওয়ার্ড আ. লীগের সভাপতি

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৩:০৭

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের ১২ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি হয়েছেন নিয়াজুল ইসলাম খান। তিনি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীকে হত্যাচেষ্টা মামলার চার্জশিটভুক্ত প্রধান আসামি।


গত শুক্রবার বিকেলে নগরীর খানপুর এলাকায় বার একাডেমী স্কুল প্রাঙ্গণে ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মনোনীত হন এক সময়ে যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিতি পাওয়া নিয়াজুল ইসলাম খান।


সম্মেলনে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন।


নিয়াজুল ২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের ফুটপাত থেকে হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে সংঘাতে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে আলোচনায় আসেন। ওইদিন আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আসা নিয়াজুল চাষাঢ়ায় গণপিটুনির শিকার হন।


স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, নিয়াজুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। একসময় যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিতি পাওয়া নিয়াজুলের উত্থান হয় ১৯৮৬ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় থাকাকালে শামীম ওসমানের বড় ভাই জাতীয় পার্টির প্রয়াত সংসদ সদস্য একেএম নাসিম ওসমানের হাত ধরে।


১৯৮৮ সালে জোড়া খুনের (কামাল ও কালাম) মামলায় অন্যতম আসামি নিয়াজুল। এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে শামীম ওসমান প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য হলে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স পান নিয়াজুল। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এলজিইডির ঠিকাদারি ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ছিল তার হাতে।


এ ছাড়া, গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসা ও ভূমিদস্যুতাসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে নিয়াজুলের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ছিল। নগরীর চাঁদমারিতে সেনাবাহিনীর জায়গার গড়ে ওঠা বস্তিও নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও