কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ই-কমার্স প্রতারণা

যুগান্তর সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৯:৫৭

বিশ্বব্যাপী ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়লেও আমাদের দেশে এ খাতের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের হতাশা বাড়ছে। সম্প্রতি দেশে কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্ণধারদের গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা তাদের ক্ষতিপূরণ পাবেন কিনা এ প্রশ্ন উঠেছে। বস্তুত অতীতে ডেসটিনি, যুবকসহ এ রকম বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা তাদের ক্ষতিপূরণ না পাওয়ায় এমন প্রশ্ন উঠেছে। করোনার কারণে গত প্রায় দেড় বছর ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পণ্য বিক্রি করতে পারেননি। এ সময় বহু ক্রেতা অনলাইনে পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। বস্তুত গত কয়েক বছরে দেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে এ খাতে প্রতারণার অভিযোগ। প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় সর্বশেষ ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মো. রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এখন পর্যন্ত এ প্রতিষ্ঠানটির দায় হাজার কোটি টাকার বেশি হলেও ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আছে মাত্র ত্রিশ লাখ টাকার মতো। অবশ্য ইভ্যালির সিইও ও চেয়ারম্যানের মুক্তির দাবিতে বেশকিছু গ্রাহকের তৎপরতা লক্ষ করা গেছে। তারা মনে করছেন, সিইও ও চেয়ারম্যান গ্রেফতার না হলে তারা দ্রুত তাদের অর্থ ফেরত পেতেন। জানা গেছে, গ্রাহকের অর্থ দিয়েই ইভ্যালির যাবতীয় ব্যয় নির্বাহ করা হতো। আরও জানা গেছে, মাত্র এক কোটি টাকা দিয়ে মো. রাসেল ইভ্যালির কার্যক্রম শুরু করেন। ডেসটিনি, যুবকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের মতো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের অর্থ ফেরত পেতে যাতে বিড়ম্বনার শিকার হতে না হয়, তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও