You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিরাপত্তার জন্য ঝুমন দাশকে বন্দীই রাখতে হবে?

ঝুমন দাশের একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে প্রথমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়, তারপর রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে ঝুমন দাশের গ্রামের হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ওপর আক্রমণ ও অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়। অবশ্য এই আক্রমণ ও অত্যাচারকে তখনই অকথ্য বলা যায়, যখন সমাজ ও রাষ্ট্র সেটাকে তেমন মাত্রার আচরণ বলে মনে করে। আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের কর্ণধারেরা এ ধরনের আক্রমণ-নির্যাতনকে ‘হতেই পারে’ বা ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’ বলেই আখ্যায়িত করে থাকেন।

মজার ব্যাপার হলো, দুর্বৃত্তপনা ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের জন্য স্বয়ং রাষ্ট্র কর্তৃক অভিযুক্ত হেফাজত নেতা মামুনুল হকের সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে এবং এ রকম উগ্র সাম্প্রদায়িক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় রাষ্ট্রের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেই ঝুমন দাশ পোস্টটি লিখেছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন