চামড়া দেশের এক অন্যতম রপ্তানি খাত। এ খাত থেকে আয় হয় প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। উল্লেখ্য, চামড়া সংগ্রহের সবচেয়ে বড় মৌসুম কুরবানির ঈদ। এ সময় মোট চামড়ার ৮০ শতাংশ সংগৃহীত হয়ে থাকে। অথচ গত কয়েক বছর ধরে কুরবানির চামড়া নিয়ে তৈরি হচ্ছে নানা সংকট। গত বছর তো চামড়ার ন্যায্যমূল্য না পেয়ে অনেকে সেগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলে অথবা রাস্তায় ফেলে দেয়। কুরবানির চামড়া নিয়ে এবারও তৈরি হয়েছে নানা সংকট। ট্যানারি ও আড়তদারদের কারসাজিতে সরকারের বেঁধে দেওয়া কুরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কার্যকর হয়নি। নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কমে চামড়া বিক্রি করতে বাধ্য করা হয় মৌসুমি ব্যবসায়ীদের। প্রকৃত মূল্য না পেয়ে রাজধানীর পাইকারি বাজার পোস্তার আড়তের সামনে, বগুড়ার রাস্তায় ও করোতোয়া নদীসহ বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেওয়া হয় চামড়া। সক্রিয় সিন্ডিকেটে পোস্তাসহ সারা দেশে জড়িয়ে পড়ে আড়তের মালিকরা। ওদিকে কাঁচা চামড়া সংরক্ষণের প্রধান উপকরণ লবণ নিয়ে তৈরি হয় আরেক ধরনের সংকট। লবণের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বস্তাপ্রতি এর দাম বাড়ানো হয় পাঁচশ টাকা। লবণের এমন সংকটে অনেক আড়তদার ঈদের রাতে চামড়া কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় চামড়ার আরও দরপতন ঘটে। লবণ সংকটের কারণে পাঁচ থেকে দশ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
চামড়ার নির্ধারিত মূল্য উপেক্ষিত
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন