এক সপ্তাহ আগে সৌদি আরবের রিয়াদে মোহাম্মদ নুরুল আমিন নামে একজন প্রবাসী কর্মী মারা যান। তার বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালিতে। তার সঙ্গে থাকা অন্যান্য প্রবাসীরা জানান, রাতে খাবারের পর ঘুমিয়ে পড়লে সকালে আর ওঠেননি। তাদের ধারণা স্ট্রোকে কিংবা হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে। শুধু স্ট্রোকের কারণে মৃত্যুবরণ করে ওমান থেকে লাশ হয়ে ফিরেছেন ৪৮ বছর বয়সী আক্তার মিয়া, কুয়েত থেকে ৩৯ বছর বয়সী সুন্দর আলী, দুবাই থেকে ৩৯ বছর বয়সী রতন মিয়া, সৌদি আরব থেকে ৪৮ বছর বয়সী শাহ্ আলম, কাতার থেকে ২৯ বছর বয়সী বশির উদ্দিন, বাহরাইন থেকে ৩৫ বছর বয়সী জিয়াবুল হোসেন। মধ্যপ্রাচ্য থেকে যেসব মধ্যবয়সী কর্মীদের লাশ আসছে তাদের বেশির ভাগের মৃত্যু স্ট্রোকের কারণে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রবাসী কর্মীর এত লাশ আসে কেন?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন