![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C114%252C1600%252C840%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
প্রথম আলোর ফরিদপুর প্রতিনিধির পাঠানো খবর থেকে জানা যায়, বাংলা ১৪২৫ সনে ফরিদপুর সদর উপজেলার চরমাধবদিয়া ইউনিয়নের আফজাল মণ্ডলের গরুর হাটের একক দরপত্রদাতা হিসেবে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা শওকত আলী জাহিদ ৫০ হাজার টাকায় ইজারা পান। বাংলা ১৪২৬ ও ১৪২৭ সনে ইজারার মূল্য ছিল যথাক্রমে ৫৩ হাজার ও ৫৫ হাজার টাকা। সেই ইজারা এবার হয়েছে ৯৬ লাখ ১ হাজার ১০০ টাকায়।
এক বছরের ব্যবধানে কোনো গরুর হাটের ইজারা ২৭৪ গুণ বাড়লে তা অবিশ্বাস্যই মনে হবে। আসলে এবার যে দর উঠেছে, সেটাই স্বাভাবিক, অস্বাভাবিক ছিল আগের তিন বছরের ইজারা। সে সময় ফরিদপুরে সবকিছু চলত সাবেক মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের অঙ্গুলিহেলনে। তাঁর এপিএস এ এইচ এম ফোয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় খ্রিষ্টীয় ২০১৮ সালে হাটটির পত্তন হয়। এরপর থেকে হাটটির ইজারা কে পাবেন, কত টাকায় ইজারা হবে, সবকিছু তিনিই ঠিক করে দিতেন। কথায় বলে বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়। মন্ত্রীর চেয়েও তাঁর এপিএসের দাপট বেশি।
- ট্যাগ:
- মতামত
- মূল্য
- হাট
- ইজারা
- ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন