কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অবশেষে মামুনুল হক ধরা পড়লেন

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২১, ১৫:৫৪

রাজনীতিতে সাপ ধরার খেলা দেখালেন শেখ হাসিনা। প্রথমে সাপকে ক্রমাগত ছোবল মারতে দেওয়া, পিছু হটা। তারপর সাপের গুহায় ধোঁয়া সৃষ্টি। অবশেষে নির্জীব সাপকে ধরে ফেলা। হেফাজতের নেতা বহুবিবাহিত, বহু বিতর্কিত মামুনুল হককে ধরে ফেলার ব্যাপারে এটাই ঘটেছে। ৩০০ পুলিশ গিয়েছিল তাঁকে গ্রেপ্তার করতে। তারা হয়তো ভয় পেয়েছিল। মামুনুল হক জাঁদরেল নেতা। তাঁকে ধরতে গেলে কাতারে কাতারে মাদরাসাছাত্র হয়তো প্রতিবাদ জানাতে বেরিয়ে আসবে। তেমন কিছু হয়নি। ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে বিভিন্ন অপরাধের জন্য অভিযুক্ত হেফাজত নেতাকে ধরতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ।


কিছুকাল ধরেই হেফাজত নেতাদের কার্যকলাপ ও কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছিল হেফাজত দেশে একটা পাল্টা সরকার প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছে। হাসিনা সরকার তাদের কাছে নতজানু। তারা ইসলামের যে মনগড়া ব্যাখ্যা দেবে, সেই ব্যাখ্যাই দেশের মানুষকে মেনে চলতে হবে। মামুনুল হকের ধৃষ্টতা এতটা বেড়ে গিয়েছিল যে জাতির পিতার ভাস্কর্য ভাঙার নির্দেশ তিনি দিয়েছিলেন। ওয়াজ মাহফিলে নিজের হাবভাব, মুখভঙ্গিকে তিনি রাসুল (সা.)-এর হাবভাব ও মুখভঙ্গি বলে দাবি জানাতেন।


তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও বিতর্কিত। তিনি যে মহিলাকে নিয়ে রিসোর্টে বেড়াতে গিয়ে জনতার হাতে ধরা পড়েন, তাকে দ্বিতীয় স্ত্রী বলে দাবি করলেও তাঁর দাবির প্রমাণ দেখাতে পারেননি। তাঁর এই গোপন বিয়ে অথবা গোপন সম্পর্কের কারণ দর্শাতে গিয়ে বানোয়াট হাদিস বলে পবিত্র হাদিসের অবমাননা করেছেন। বলেছেন, স্ত্রীকে খুশি রাখার জন্য মিথ্যা কথা বলা হলে পাপ হয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও