You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনীতিতে রক্ত বনাম আদর্শিক উত্তরাধিকার

আগামী উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কাউকে দলীয়ভাবে মনোনয়ন কিংবা প্রতীক বরাদ্দ না দেওয়ায় দলের মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালী নেতারা নিজেদের পুত্র-কন্যা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজনকে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। দলের স্থানীয় নেতাদের অনেক ক্ষেত্রেই হুমকি-ধমকি দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার সব চেষ্টাই করেছেন। কেউ কেউ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে আসার ব্যবস্থাও করেছেন। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে একধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া যে হয়েছে, তা বোঝা গেছে দলের সাধারণ সম্পাদকের মুখ থেকে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশ তথা ওই সব প্রার্থীর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া থেকে।

যাঁরা এটা করবেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এই নির্দেশ খুব বেশি প্রতিপালিত হয়নি। দলীয় প্রধানের উদ্দেশ্য ছিল উপজেলা নির্বাচনটি প্রভাবমুক্তভাবে অনুষ্ঠিত করা। এ জন্য মন্ত্রী, এমপি এবং প্রভাবশালী নেতাদের ওই নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই তাঁদের নিজস্ব কোনো প্রার্থী যেন এই নির্বাচনে না থাকে, তাঁরা যেন নির্বাচন থেকে বহু দূরে অবস্থান করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন