You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বেড়েছে যানবাহনের চাপ, মোড়ে মোড়ে পুলিশের কড়া চেকপোস্ট

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় ৮ দিনের কঠোর লকডাউনের পঞ্চম দিনে রাজধানীতে পুলিশের চেকপোস্টে আগের দিনের তুলনায় বেশি কড়াকড়ি দেখা গেছে। এদিন সড়কে যানবাহনের চাপও বেড়েছে। রাজধানীর মূল সড়কগুলোও ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল ও রিকশার দখলে। চেকপোস্টে আগের মতোই গাড়ি থামিয়ে পুলিশ মুভমেন্ট পাস আছে কি-না চেক করছেন। পাস না থাকলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকারগুলোকে মামলা দিতেও দেখা গেছে।

রোববার (১৮ এপ্রিল) সরেজমিনে সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

লকডাউন : বাস ছাড়া চলছে প্রায় সব যানবাহন

করোনা সংক্রমণ রোধে দ্বিতীয় দফায় দেয়া কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিনেও রাজধানীতে বাস ছাড়া প্রায় সব ধরনের যানবাহন চলতে দেখা গেছে। সংখ্যায় কম হলেও এসব যানবাহন রাজধানীর প্রায় এলাকাতেই দেখা যায়। পুলিশ বলছে, এগুলোর বেশির ভাগই মুভমেন্ট পাস নিয়ে চলাচল করছে। আর কিছু যানবাহন হাসপাতাল, বাজারসহ বিভিন্ন ধরনের জরুরি প্রয়োজনের দোহাই দিচ্ছে। তবে চেকপোস্টে জিজ্ঞাসাবাদ করে যেসব যানবাহন ও ব্যক্তিকে অপ্রয়োজনে বেরিয়েছে বলে মনে হচ্ছে তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে। এ দিকে রিকশা ও মোটরসাইকেলসহ কিছু যানবাহনকে চেকপোস্ট এড়িয়ে চলাচল করতেও দেখা গেছে। রাজধানীর মিরপুর, ফার্মগেট, তেজগাঁও, বিজয় সরণি, কাকরাইল, পল্টন, মতিঝিল এলাকায় ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সড়কে গাড়ির বহর, স্বাস্থ্যবিধি নেই আবাসিক এলাকায়

করোনার প্রকোপ আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ার কারণে সরকার ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউনের পঞ্চম দিন চলছে। সংক্রমণ এড়াতে জরুরি প্রয়োজন ও জরুরি সেবা ছাড়া সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে রাজধানীর সড়কগুলো দেখলে মনে হবে গণপরিবহনের বদলে ব্যক্তিগত পরিবহন প্রথা চালু করা হয়েছে। কারণ রাজধানীর প্রতিটি সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ির দীর্ঘ লাইন।

মোড়ে মোড়ে চেকপোস্টে ব্যস্ত সময় কাটছে পুলিশ কর্মকর্তাদের। কারণ জরুরি প্রয়োজনে রাস্তায় বের হতে হলেও সঙ্গে থাকতে হবে মুভমেন্ট পাস। রাস্তায় বের হওয়া ব্যক্তির সঙ্গে মুভমেন্ট পাস আছে কি না সেটি যাচাই-বাছাই করছেন পুলিশ সদস্যরা। রাস্তায় বের হওয়ার সঠিক কারণ দেখাতে পারলে ছাড়া পাচ্ছেন, নইলে খেতে হচ্ছে মামলা।

বাড়ছে লকডাউনের মেয়াদ!

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনের (বিধিনিষেধের) মেয়াদ আরও এক দফা বাড়তে পারে। বিধিনিষেধ শিথিলের জন্য বিভিন্ন পেশাজীবীদের চাপ থাকলেও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করছেন মন্ত্রিপরিষদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

জানা গেছে, আগামীকাল সোমবার (১৯ এপ্রিল) সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় ভার্চুয়াল সভা হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আয়োজনে এই সভায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তারা যুক্ত থাকবেন। লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে এই সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন