কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দুই সপ্তাহের পূর্ণ লকডাউন চায় জাতীয় কমিটি

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২১, ১৬:২৯

অন্তত দুই সপ্তাহের কঠোর লকডাউন ছাড়া করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এজন্য সিটি করপোরেশন ও পৌর এলাকায় দুই সপ্তাহের পূর্ণ লকডাউন দেওয়ার সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।


১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউনের চিন্তা: সেতুমন্ত্রী


করোনার সংক্রমণ মোকাবিলায় আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে সরকার আরও এক সপ্তাহের জন্যে সর্বাত্মক লকডাউনের বিষয়ে সক্রিয় চিন্তা-ভাবনা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার নিজ বাসভবনে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা জানান।


লকডাউন অকার্যকর হলে বিকল্প কী? সেনাবাহিনী ও কারফিউর কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা


বাংলাদেশে চলমান লকডাউন কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়লেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে 'কার্যকর' লকডাউনের কোন বিকল্প নেই এবং এটি কার্যকর করতে সরকার প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে পারে এবং জারি করতে পারে রাত্রীকালীন কারফিউ।


দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেবে বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৬২৪ জন, আর মারা গেছে ৬৩ জন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতোমধ্যেই সতর্ক করে বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পুরো শহরকে হাসপাতাল বানালেও জায়গা দেয়া যাবে না।


জনগণের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই লকডাউন দেয়া হয়েছে: অর্থমন্ত্রী


কোভিড-১৯ প্রতিরোধে জনগণের সেফটি সিকিউরিটির কথা মাথায় রেখেই লকডাউন দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে দেশের মানুষের যেন ক্ষতি না হয় আমরা সব সময় সে দিকে লক্ষ্য রাখছি বলেও জানান তিনি।


আজ দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।


যে পাঁচটি কারণে ভেঙে পড়লো বাংলাদেশের ‘লকডাউন’


১. বাস বন্ধ, প্রাইভেট কার চালু


২. কারখানা খোলা, মার্কেট বন্ধ


৩. অফিস খোলা, পরিবহন বন্ধ


৪. বইমেলা খোলা, ক্ষুদ্র ব্যবসা বন্ধ


৫. সরকারি অফিস সীমিত, বেসরকারি অফিস পুরোদমে


প্রয়োজন হলে লকডাউন তুলবে সরকার : স্বাস্থ্যমন্ত্রী 


স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এই মুহূর্তে লকডাউন ব্যবস্থা জরুরি ছিল, তাই সরকার দিয়েছে। যখন লকডাউন তুলে নেওয়ার প্রয়োজন হবে সরকার সেই সিদ্ধান্ত নেবে। এখন এসব সরকারি নির্দেশনা মেনে না চললে আগামীতে করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। তখন হাসপাতাল ও বেড বাড়িয়েও সবাইকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও