You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লকডাউন অকার্যকর হলে সেনাবাহিনী ও কারফিউর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

বাংলাদেশে চলমান লকডাউন কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়লেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে 'কার্যকর' লকডাউনের কোন বিকল্প নেই এবং এটি কার্যকর করতে সরকার প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে পারে এবং জারি করতে পারে রাত্রীকালীন কারফিউ।

দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেবে বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৬২৪ জন, আর মারা গেছে ৬৩ জন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতোমধ্যেই সতর্ক করে বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পুরো শহরকে হাসপাতাল বানালেও জায়গা দেয়া যাবে না।

বুধবারও এক অনুষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় সরকারের নানা পদক্ষেপের বর্ণনা দিয়ে সংক্রমণ রোধের ওপরই জোর দিয়েছেন তিনি ।

তিনি বলেন, "আমরা আমাদের চেষ্টা করে যাচ্ছি। সংক্রমণ রোধ করতে হবে। একটি হাসপাতাল তৈরি করছি। কিন্তু আমরা জানি এটাও অপ্রতুল হবে সংক্রমণ রোধ করতে না পারলে"।

জনগণের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই লকডাউন দেয়া হয়েছে: অর্থমন্ত্রী

কোভিড-১৯ প্রতিরোধে জনগণের সেফটি সিকিউরিটির কথা মাথায় রেখেই লকডাউন দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে দেশের মানুষের যেন ক্ষতি না হয় আমরা সব সময় সে দিকে লক্ষ্য রাখছি বলেও জানান তিনি।

আজ দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।

যে পাঁচটি কারণে ভেঙে পড়লো বাংলাদেশের ‘লকডাউন’

১. বাস বন্ধ, প্রাইভেট কার চালু

২. কারখানা খোলা, মার্কেট বন্ধ

৩. অফিস খোলা, পরিবহন বন্ধ

৪. বইমেলা খোলা, ক্ষুদ্র ব্যবসা বন্ধ

৫. সরকারি অফিস সীমিত, বেসরকারি অফিস পুরোদমে

প্রয়োজন হলে লকডাউন তুলবে সরকার : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এই মুহূর্তে লকডাউন ব্যবস্থা জরুরি ছিল, তাই সরকার দিয়েছে। যখন লকডাউন তুলে নেওয়ার প্রয়োজন হবে সরকার সেই সিদ্ধান্ত নেবে। এখন এসব সরকারি নির্দেশনা মেনে না চললে আগামীতে করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। তখন হাসপাতাল ও বেড বাড়িয়েও সবাইকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন