![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C114%252C1600%252C840%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের ফলে দীর্ঘ সামরিক শাসন শেষে দেশটিতে যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া চলছিল, আপাতত তার ইতি ঘটল। গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে গণতান্ত্রিক নেত্রী হিসেবে পরিচিত অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হলে সেনা নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর টানাপোড়েন শুরু হয়।
সংবিধান অনুযায়ী পার্লামেন্টের এক-চতুর্থাংশ আসন সেনাসদস্যদের জন্য নির্ধারিত। তারপরও সেনা নেতৃত্ব নিজেদের কর্তৃত্ব সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে পড়েন। তঁারা নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ আনেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের বিবেচনায় তাঁদের এই অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
- ট্যাগ:
- মতামত
- মিয়ানমার
- সেনা অভ্যুত্থান
- সামরিক শাসন