কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মহান বিজয় দিবস

সংবাদ সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২০, ২২:০১

মহান বিজয় দিবসের এবার ৪৯ বছর পূর্তি। ১৯৭১ সালে অসংখ্য শহীদের আত্মত্যাগ, মা ও বোনদের অশ্রু-বেদনা এবং নারীত্বের লাঞ্ছনার মূল্যে অর্জিত হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা। কতগুলো মূল্যবোধ এ স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে আমরা বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকার করেছিলাম। স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয়েছিল তাকে ভিত্তি করে।

জাতীয় স্বাধীনতার মূল্যবোধগুলোকে আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলে অভিহিত করে থাকি। ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, মুক্তবুদ্ধির পক্ষে, মানবতা, অসাম্প্রদায়িকতা, বাঙালির জাতীয় সংস্কৃতি ও মাতৃভাষার পক্ষে এ অবস্থান গ্রহণের সঙ্গে গণতন্ত্রের সম্পর্ক নিবিড় ও অবিচ্ছেদ্য।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হত্যা ও একের পর এক সামরিক শাসন মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ এবং গণতান্ত্রিক সংবিধানকে ধ্বংস ও বিকৃত করতে থাকে। ধর্মভিত্তিক ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করা হয়। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে রাষ্ট্রক্ষমতার শরিক হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ফলে জাতীয় সংহতির মূল উৎস ধরে টান দেয় অন্ধকারের শক্তি। ’৭৫-এর ট্র্যাজেডির দীর্ঘ ২১ বছর পর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনাগুলো পুনরুদ্ধার হতে থাকে। তবে একাত্তরের পরাজিত শক্তি নানাভাবে নানা রূপে আজও সক্রিয় রয়েছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তার ভাস্কর্য নির্মাণে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। কুষ্টিয়ায় তার ভাস্কর্য ভাঙচুর করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যবিরোধীরা নব্য রাজাকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ নব্য রাজাকারদের রুখে দিতে হবে। এ লক্ষ্যে স্বাধীনতার পক্ষের সব শক্তিকে হতে হবে ঐক্যবদ্ধ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও