.tdi_2_88b.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_88b.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্যোগে দেশে করোনা ভাইরাসের অ্যান্টিবডি টেস্টের উদ্ভাবক দলের প্রধান অণুজীববিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল আর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে নেই। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন তিনি। ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন। ১ জুলাই সে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এদিকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ড. বিজন কুমার শীল যুক্ত না থাকলে গণস্বাস্থ্যের ১০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়ে যাবে। খবর বাংলানিউজের। ড. বিজন কুমার শীল বলেন, আমার আদি বাড়ি ও জন্ম বাংলাদেশে। তবে আমি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছি। তিন বছরের চুক্তিতে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলাম। গত ১ জুলাই ওই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে। ভিসার মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করেছি। তবে বাংলাদেশ সরকার এখনো সেটি বাড়ায়নি। পরে ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে ট্যুরিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে অবস্থান করছি। এ অবস্থায় গণবিশ্ববিদ্যালয় বা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে সম্প্রক্ত থাকতে পারি না। আর গণবিশ্ববিদ্যালয়ও আমার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। তিনি আরও বলেন, আমি এখন ট্যুরিস্ট হিসেবে এখানে আছি। এ অবস্থায় এ দেশে গবেষণা, শিক্ষকতা বা অন্য কোনো কাজে যুক্ত থাকতে পারি না। বিষয়টি ফয়সালা হলে তখন দেখা যাবে। এদিকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিজন কুমার শীলের মতো একজন বিজ্ঞানীকে আমার প্রতিষ্ঠানে রাখার মতো আর্থিক সামর্থ্য ছিল না বলে আগে আমি তাকে রাখতে পারিনি। এবার অ্যান্টিবডি কিট উদ্ভাবনে তিনি সব কিছু করেছেন। তাকে গণস্বাস্থ্য থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। তিনি এখনও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন। আমার সঙ্গে তার কোনো ধরনের বিরোধ বা দূরত্বও তৈরি হয়নি। কোনো মহল হয়তো বিষয়টি অন্যভাবে দেখছে। তিনি আরও বলেন, নাগরিকত্ব জটিলতায় গণস্বাস্থ্যের অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেনের কাজ অনেক পিছিয়ে গেছে। এটি করা না গেলে গণস্বাস্থ্যের ১০ কোটি টাকা ক্ষতি হবে। আর সাধারণ মানুষের ক্ষতি হবে আরও অনেক বেশি। সরকার বিদেশি কিট আমদানির অনুমতি দিলেও আমাদের কিটের অনুমতি দিচ্ছে না।.tdi_3_cb3.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_cb3.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.