কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বন্ধ কি চোখ কান?

জাগো নিউজ ২৪ শান্তনু চৌধুরী প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২০, ০৮:৫৫

মৃত্যু বড় নির্মম নিষ্ঠুর, আত্মীয়-পরিজনের মর্মবিদারী কান্না আকুতি মিনতি কিছুই তার কর্ণকুহরে প্রবেশ করে না। এই ধরাধামে বসবাসের সময় ফুরিয়ে গেলে প্রাণবায়ু কেড়ে নিতে হাজির হয় যমদূত। তখন মনে হয়, এই জীবন ফুরালো নাকি। এই জীবন ফুরানোর খেলায় কারও নিস্তার নেই, যেতে হবে সবাইকে। তাই মনে হয় জীবন সুন্দর। এই সুন্দর জীবন আরও মাহাত্ম্যময় হয়ে ওঠে মৃত্যুর পরও মানুষের মাঝে বেঁচে থাকতে পারলে। তাই হয়তো কবি রবি ঠাকুর লিখেছেন, ‘মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই। তোমাদেরি মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই, তোমরা তুলিবে বলে সকাল বিকাল, নব নব সঙ্গীতের কুসুম ফুটাই’।

করোনার মতো প্রাণঘাতী ভাইরাস এই অতিমারির সময় বুঝিয়ে দিয়েছে মৃত্যু কত ঠুনকো। কতটা চোখের পলকে ঘটে। কতটা অসহায় আমরা। যার ক্ষমতায় একসময় পৃথিবী কাঁপত, তার চোখের কোণে বোবাকান্না ছাড়া আর কিছুই নেই। হাসপাতালের বিছানা ছাড়া তার সঙ্গী বলতে কেউ নেই। প্রিয়জনও কাছে ঘেঁষে না। দূর থেকে নিয়মরক্ষার বিদায় জানানো মাত্র। অথচ এদের কথা ভেবে ভেবেই দিবারাত্রি পার করেছেন মৃত্যুপথযাত্রী। আবার এদের জন্যই, এদের আগামী জীবন সুখের কলরবে বলেই না মানুষের সঙ্গে সৃষ্টি করেছেন শত্রুতা। ওই যে, বললাম রবি ঠাকুর নব সঙ্গীতের কুসুম ফোটানোর কথা বলেছেন, সেটা কি সবাই পারেন? কেউবা কুসুম ফোটাতে গিয়ে কলি হয়ে ঝরে পড়েন, কেউবা পূর্ণ ফুল হিসেবে ফুটে শেষ সময়ে ঝরে পড়ে পচে দুর্গন্ধ ছড়ায়। মানুষ সুবাসের কথা ভুলে যায়, মনে রাখে দুর্গন্ধের কথা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও