প্রতারণা আর নানা অনিয়মের অভিযোগে বিতর্কিত রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি সংশোধনেরও উদ্যোগ নিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদফতর। প্রাথমিকভাবে তাতে সায় ছিল মন্ত্রণালয়েরও। আর এটিই রিজেন্ট হাসপাতালকে সুযোগ করে দিয়েছিল প্রতি মাসে প্রায় দুই কোটি টাকা আবদার করার। যদিও স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল শাখার পরিচালকের দাবি, শেষ পর্যন্ত এ টাকা আর দেয়া হয়নি শাহেদের রিজেন্ট হাসপাতালকে।
৬ হাজারের বেশি ভুয়া কোভিড রিপোর্ট, অনুমোদনহীন কিট রাখাসহ প্রতারণা-জালিয়াতির নানা অভিযোগে সিলগালা করা হয় রিজেন্ট হাসপাতাল। ৬ বছর ধরে নবায়ন হয়নি হাসপাতালের অনুমোদন, কোভিড সেবার বিল নিয়েও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.