You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসা ও প্রতিষ্ঠানেও ভুতুড়ে বিল

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদসহ বিদ্যুৎ বিভাগের বড় বড় কর্মকর্তার বাসা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও বিদ্যুতের ‘ভুতুড়ে বিল’ গেছে। কিন্তু সারা দেশে কত লাখ বা কত কোটি সাধারণ গ্রাহক ভুতুড়ে বিল নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করছেন, তার কোনো হিসাব নেই। দেশে বিদ্যুতের গ্রাহকসংখ্যা ৩ কোটি ৭০ লাখ। এদিকে বেঁধে দেওয়া সাত দিনের মধ্যে ভুতুড়ে বিল সমন্বয় করতে ব্যর্থ হওয়ায় এবং ভুতুড়ে বিলের জন্য দায়ী চার বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার প্রায় ৩০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স। বিদ্যুৎ বিভাগ গত ২৫ জুন একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে টাস্কফোর্স গঠন করে। এরই মধ্যে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) চার প্রকৌশলীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ৩৬ জনকে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আর ১৩ মিটার রিডার সুপারভাইজারকে বরখাস্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। জানতে চাইলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে মার্চ থেকে। বন্ধ থাকা অফিসে “ভুতুড়ে বিল” এসেছে। আমার বাসায়ও এসেছে।’ বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতিষ্ঠান পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মইন উদ্দিন, বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম সচিব পর্যায়ের চারজন কর্মকর্তাসহ সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাসাবাড়িতে ভুতুড়ে বিল এসেছে। ভুতুড়ে বিল নিয়ে আজ রোববার বেলা একটায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িতেই যদি ভুতুড়ে বিল আসে, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কী—এমন প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, শনিবার পর্যন্ত চার লাখের বেশি গ্রাহকের বাড়তি বিলের সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। বাড়তি বিল সমন্বয় করতে যাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন এবং বাড়তি বিলের জন্য যাঁরা দায়ী, তাঁদের শনাক্ত করতে বিদ্যুৎ বিভাগ একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছিল। সেই কমিটির প্রতিবেদনে তিন শ ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এরই মধ্যে ডিপিডিসির বেশ কিছু কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন