You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সারাদেশে টিকাদান কর্মসূচি চালু রয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদফতর

করোনা সংক্রমণের মাঝেও শিশুদের সুস্থতা নিশ্চিতে সারাদেশে টিকাদান কর্মসূচি চালু রেখেছে সরকার। নিকটস্থ টিকাদান কেন্দ্রে শিশুকে নির্দিষ্ট সময়ে টিকা দেয়া যাচ্ছে। স্বাস্থ্য বিধি মেনেই এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। এমনকি যেসব এলাকা লকডাউন করা হয়েছে, সেসব অঞ্চলেও টিকাদান চালু রয়েছে। করোনার কারণে ইতিমধ্যে কিছু শিশু টিকাদান থেকে বাদ পড়েছে। তাদেরকে টিকা দিতে চিহ্নিত করা হচ্ছে। বুধবার (২৪ জুন) দুপুরে নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা। তিনি বলেন, ‘সবাইকে আহ্বান জানাই, আপনার শিশুকে নির্দিষ্ট সময়ে টিকা দেয়ার জন্য নিকটস্থ টিকাদান কেন্দ্রে নিয়ে যান।প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদতফরের তত্ত্বাবধানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুসরণ করে করোনা চালাকালীন সারাদেশে টিকা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) কর্মকৌশল প্রণয়ন করেছে। দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা, সিটি করপোরেশন, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের কর্মী তথা স্বাস্থ্য সহাকারী, টিকাদান কর্মী, স্বাস্থ্যকর্মীদেরকে করোনা চলাকালীন সময়ে টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় নিয়মাবলী অনুসরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ’ ইতিমধ্যে করোনার কারণে বাদ পড়া বা ঝড়ে পড়া শিশুদের চিহ্নিতকরণ ও তালিকাভুক্তির মাধ্যমে তাদের টিকাদান নিশ্চিতকরণে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। কেন্দ্রে টিকা নিতে আসা সেবাগ্রহীতাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও শারীরিক দূরুত্ব নিশ্চিত এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সংক্রমণ প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলেও জানান নাসিমা সুলতানা। তিনি আরও বলেন, ‘যেসব এলাকায় চলাচল সীমিত করা হয়েছে, সে এলাকার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে। জনগণের সচেতনার জন্য ইপিআই সেশনের আগেই এলাকার মসজিদে মাইকিং করা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন