কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভাই পুলিশ, মাইর দিয়েন না!

প্রথম আলো আনিসুল হক প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২০, ১০:৩১

‘ভাই পুলিশ, আগেই মাইর দিয়েন না। আগে কথাটা শুনেন। তারপর না হয় দুইটা বাড়ি দিয়েন।’ আমার পকেটে সরকারের নোটিশটা আছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানাচ্ছেন, চার নম্বর দফা, ওষুধ/খাদ্য প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়সহ অন্যান্য শিল্প-কলকারখানা/বাজার/দোকানপাট নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চলবে। আমি ওই দোকানের কর্মচারী। আমি বাজারে গেলে খাদ্যের দোকান খুলবে। না গেলে খুলবে না।’ আপনে না জিগায়া না হুইনা আগেই লাঠি তুলেন ক্যান? আমি যদি দোকান না খুলি, তাইলে বাজারে খাওন পাওন যাইব না। আর খাবার যদি না পাওন যায়, আপনেই বউ-বাচ্চাসহ না খায়া থাকবেন। দুই নম্বর কথা হইল, আমগো বাজারের দোকান খুলতে কইয়া কাস্টোমারগো রাস্তায় যদি পাছায় বাড়ি দেন, তাইলে দোকানে বইসা আমরা কী করুম। বুড়া আঙুল চুষুম? আর যদি বুড়া আঙুল চুষি, তাইলে মনে করেন হাতে কত কিছু নাড়ছি, করোনাভাইরাস আঙুলে তো আছেই, সেইটা মুখে যাইব, মুখে গেলে মনে করেন প্যাটেও যাইব, প্যাটে গেলে মনে করেন আমার শার্টে আছে, লুঙ্গিতে আছে। অহন ধরেন আপনে লাঠি দিয়া বাড়ি দিলেন, তারপর সেই লাঠি আপনেই ধরলেন। তো লাঠি ঠিকঠাক ব্যবহার করলে রাস্তা খালি হইয়া যাইব। তখন আর আপনার কোনো কাম থাকব না। তখন কী করবেন? বুড়া আঙুল চুষবেন। তাইলেই বুঝেন, আপনেরেও কিন্তু...কাজেই মাইর দিয়েন না। জিগান। ক্যান বারাইছি। ফুর্তি করনের লাইগা? রাস্তার সিন সিনারি দেখনের লাইগা? নাহি কুনো কামে? নাইলে দিয়া দেন কারফিউ। হালায় বাড়ি যায়া হুইয়া থাকি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও