কুকুরের ভাদ্র-আশ্বিন: ধর্ষকের প্রতিদিন

জাগো নিউজ ২৪ মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০২০, ১০:১৩

ধামরাইতেও বাসে ধর্ষণ। পরে হত্যা। সিরামিক শ্রমিক মমতাকে ধর্ষণ ও হত্যার পর ধর্ষণের হোতা বাসচালক ফিরোজকে অল্প সময়েই ধরেছে পুলিশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে কুর্মিটোলায় বাসস্ট্যান্ডের কাছে ধর্ষণের ঘটনার রেশ চলতে থাকার মধ্যেই এ ঘটনা। এর আগেও এ ধরনের কয়েকটি ঘটনা গোটা দেশকে আলোড়িত করেছে। ২০১৭ সালে শোকের মাস আগস্টে টাঙ্গাইলে রুপাকে চলন্ত বাসে ধর্ষণের পর বীভৎস হত্যার ঘটনা আলোচনায় ছিল অনেকদিন। ধর্ষণ ও হত্যার পর তার মৃতদেহটা মধুপুর বন এলাকায় ফেলে দেয় ধর্ষকরা। ধামরাইয়ের মমতার ঘটনা কিছুটা টাঙ্গাইলের রুপার মতো। মমতা ওঠার পর বাসে আর কেউ ছিল না। পরে বাস থামিয়ে মমতার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে সোহেলের হাতে কামড় দিয়ে বাস থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করেন মমতা। তখন তাকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে সোহেল। পরে লাশ জঙ্গলে ফেলে দেয়। এর মাঝেই রাজধানীর রামপুরায় ধর্ষণের শিকার হয়েছে কর্মজীবী দুই তরুণী, কামরাঙ্গীর চরে ১১ ও ১৩ বছরের দুটি শিশুসহ বিভিন্ন জায়গায় আরো অনেক। এভাবে নতুন বছরে ধর্ষণের ঘটনা প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও। এর আগে, বিদায়ী ২০১৯ সালকে বলা হয়েছে ধর্ষণের ‘মহাসাল’। এত অধিকসংখ্যক ধর্ষণের ঘটনা এর আগে কোনো বছরে ঘটেনি। সেই ধর্ষণের ঘটনাগুলোতে জড়িতদের মধ্যে সমাজের ঘৃণ্যরা ছিল। পরিচ্ছন্ন মুখোশের মানুষগুলোও বাদ যায়নি। ২০১৯ সালে আলোচিত ঘটনা ছিল ফেনীর সোনাগাজীর নুসরাত ধর্ষণচেষ্টা এবং তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা। এছাড়া ছিল শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও