রাজধানীর রমনা থানায় মাদক আইনে করা মামলায় যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ও সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে র্যাব। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম মাসুদুর রহমানের আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র?্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক আবদুল হালিম। ১৫ ডিসেম্বর মামলাটির শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর সম্রাটের নাম আসার পর থেকেই তাকে নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়। অভিযান শুরুর পর হাইপ্রোফাইল কয়েকজন গ্রেপ্তার হলেও খোঁজ মিলছিলো না সম্রাটের। এসবের মধ্যে তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়। এরপর ৫ই অক্টোবর রাত থেকেই তার গ্রেপ্তার হওয়ার খবর এলেও পরদিন সকালে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ৬ই অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রাটকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তার সঙ্গে আরমানকেও গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ঢাকায় এনে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব।ওইদিন দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে র?্যাবের একটি দল কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে তালা ভেঙে সম্রাটের কার্যালয়ে ঢুকে অভিযান শুরু করে। নিজ কার্যালয়ে পশুর চামড়া রাখার দায়ে ছয় মাসের জেল দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। অন্যদিকে, আরমানকে গ্রেপ্তার করার সময় তাকে মদ্যপ অবস্থায় পাওয়া যায় এবং তার পকেটে ১৪০ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়। পরে মাদক সেবনের দায়ে র?্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত আরমানকে ছয় মাসের কারাদন্ড দেন। র?্যাব-১ এর উপ-সহকারী পরিচালক (ডিএডি) আব্দুল খালেক বাদী হয়ে সম্রাটের নামে অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা করেন। মাদক মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকেও আসামি করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.