You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা, পিতা-পুত্র গ্রেপ্তার

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী তাহমিনা আক্তার মুন্নি হত্যা মামলার আসামি পিতা-পুত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে তাদেরকে স্থানীয় বাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামীরা হলেন, উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের হাজী বাড়ির মৃত আতর আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৬০) ও তার পুত্র আবদুর রহিম (২৮)। আজ দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন থানার এসআই আবদুস সালাম।  জানা গেছে, যৌতুক দাবিতে নির্যাতন চালিয়ে গৃহবধূ তাহমিনা আক্তার মুন্নিকে গত ২২শে মে ভোরে হত্যা করে শ্বশুরপক্ষের লোকজন। পরে তার লাশ রান্না ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলানো অবস্থায় পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশটি উদ্ধার ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে। এ ঘটনায় ২৬ মে নিহত তাহমিনার পিতা ঘোলপাশা ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীন বাদি হয়ে কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে তাহমিনার স্বামী বশির আহাম্মদ, শ্বশুর জাহাঙ্গীর আলম ও দেবর আবদুর রহিমসহ ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৪-৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।মামলার বিবরণে জানা গেছে, গত ছয় বছর আগে সৌদি প্রবাসী বসির আহাম্মেদের সঙ্গে তাহমিনা আক্তার মুন্নির বিয়ে হয়। তাদের সংসারে আলিফা আক্তার নামে এক কন্যা সন্তান রয়েছে। সন্তান জন্ম হওয়ার পর থেকে বাড়ির পাশে জমি ক্রয় করার জন্য বাপের বাড়ির থেকে ৫ লাখ টাকা এনে দেয়ার জন্য তাহমিনার ওপর চাপ সৃষ্টি করে শ^শুর বাড়ির লোকজন। চাহিদামতো টাকা এনে না দেয়ায় তাহমিনার ওপর নির্যাতন চালিয়ে যোগসাজসে তাকে হত্যা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে তাহমিনার পিতা জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ করেন, দাবিকৃত যৌতুক না দেয়ায় শ্বশুরপক্ষের লোকজনের নির্যাতনে তাহমিনার মৃত্যু হয়েছে। টাকার বিনিময়ে আসামী পক্ষের লোকজন ময়নাতদন্তের রিপোর্টে আত্মহত্যা দেখাতে তৎপর রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন