You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিআরটিসিকে কার্যকর ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে হবে

গণপরিবহন নিয়ে আমরা দুশ্চিন্তায় আছি। কিন্তু আমাদের দুশ্চিন্তা-দুর্ভোগ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। সাশ্রয়ী ভাড়া, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, সময় মেনে চলাচল, নিরাপদ যাতায়াত, সরকারি পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট করপোরেশনের (বিআরটিসি) কাছে মোটাদাগে এ সেবাগুলোই প্রত্যাশা করেন যাত্রীরা। বাস্তবতা হলো বছরের পর বছর সংস্থাটি যাত্রীদের এসব কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। বিপুল সরকারি বিনিয়োগ, বিদেশি ঋণ ও অন্যান্য সুবিধা থাকা সত্ত্বেও বিআরটিসির পরিবহন সেবা অত্যন্ত নিম্নমানের। অথচ বিশ্বে বহু দেশে সরকারি পরিবহনের মাধ্যমে উত্তম যাত্রীসেবা নিশ্চিত করা হয়। সেখানে সরকারি পরিবহন খাত নিয়ে স্বেচ্ছাচার, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগও তেমন পাওয়া যায় না।

কিন্তু বাংলাদেশে তার উল্টো। দুর্নীতি, রক্ষণাবেক্ষণের অভাব ও দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে উত্তম যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে পারছে না বিআরটিসি। যদিও নির্দিষ্ট রুট পারমিট সুবিধা, করমুক্ত বাস আমদানির সুযোগ, পর্যাপ্ত জনবল ও স্থাপনাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকে সংস্থাটি। এত সব সুবিধা পাওয়া সত্ত্বেও বিআরটিসি এখনো একটি মানসম্পন্ন গণপরিবহন সেবা গড়ে তুলতে পারেনি। বরং বাস কেনার প্রকল্পে কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেনাকাটার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও দুর্নীতির সুযোগ বেশি থাকায় এতে জনগণের উপকারের তুলনায় এক শ্রেণীর কর্মকর্তার ব্যক্তিগত লাভই বেশি হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন