You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে ব্যবস্থা নিন

দেশের ব্যস্ততম মহাসড়কগুলোর অন্যতম চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। কক্সবাজার দেশের সবচেয়ে বড় পর্যটনকেন্দ্র। মহেশখালী থেকে টেকনাফ—অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। এ কারণে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যাতায়াতের জন্য মহাসড়কটিকে ‘লাইফলাইন’ বলা হয়ে থাকে। কিন্তু মহাসড়কটির পাশে অনেক স্থানে অবৈধভাবে বালুর ব্যবসা গড়ে ওঠায় বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এটি খুবই উদ্বেগজনক।

প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, এ মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলা অংশে অন্তত ২০টি স্থানে মহাসড়ক ঘেঁষে চলছে বালুর ব্যবসা, ফলে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের কারণে যানজট তৈরি হচ্ছে এবং দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত পাঁচ মাসে এ বালু ব্যবসার কারণে কমপক্ষে তিনটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে আছে অনেক ছোট দুর্ঘটনাও। এ বালুর স্তূপগুলো এমনভাবে রাখা হয়েছে যে অন্য পাশ থেকে আসা গাড়িগুলো প্রায়ই দেখতে পায় না, যা আকস্মিক দুর্ঘটনার জন্ম দেয়।

বালু ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, বিক্রির সুবিধার জন্য তাঁরা মহাসড়কের পাশেই বালু রেখেছেন। এ ধরনের যুক্তি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দুর্বলতাও স্পষ্ট। ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে হাইওয়ে পুলিশ এবং নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) মতো সংগঠনগুলো বারবার এ ঝুঁকির কথা জানাচ্ছে। কিন্তু তারপরও কেন প্রশাসন কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে না; বরং প্রশাসনের কর্মকর্তারা একে অপরের দিকে দায় ঠেলে দিচ্ছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ উদ্যোগ নিলে উপজেলা প্রশাসন তাদের সঙ্গে থাকবে। অন্যদিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ বলছে, তারা মৌখিক ও লিখিতভাবে বালু ব্যবসায়ীদের সতর্ক করেছে, কিন্তু তাঁরা সরছেন না। এসব বক্তব্যের অর্থই হচ্ছে, কেউ আসলে এই অবৈধ বালু ব্যবসা বন্ধ করতে আন্তরিক নয়। এটি স্পষ্টই দায়িত্ব পালনে গাফিলতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন