You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুই প্রতিবেশীর সঙ্গেই টানাপোড়েনে বাংলাদেশ, বাড়ছে চাপ

প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও মিয়ানমার কোনোটির সঙ্গেই এই মুহূর্তে স্বাভাবিক সম্পর্কে নেই বাংলাদেশ। এই সম্পর্ক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমলে বদলাবে এমন কোনো ইঙ্গিতও নেই।

সবশেষ গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন খোলাখুলি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের রিঅ্যাডজাস্টমেন্ট চলছে। আর মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক গত সাত-আট বছরে কোনো অগ্রগতি নেই।

দুই প্রতিবেশীর সঙ্গেই বিরূপ সম্পর্ক অস্বাভাবিক উল্লেখ করে বিশ্লেষকরা বলছেন, মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরে এক জায়গায় আটকে রয়েছে। তবে কিছুদিন আগেও ‘প্রধান কৌশলগত মিত্র’ এবং প্রধান প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় দুই দেশের বাণিজ্যে বিভিন্ন প্রভাব পড়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়া কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে রাজনৈতিক সরকার আসার পর পরিস্থিতি বদলানোর সম্ভাবনা রয়েছে। মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্কের সমস্যা কখন সমাধান হবে, তা কেউ জানেন না।

বিশ্লেষকদের মতে, দেশের সিংহভাগ মানুষের বিশ্বাস ভারত দুই দেশের নাগরিকদের সম্পর্কোন্নয়নে মনোযোগ না দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়েছে। অন্যদিকে শেখ হাসিনাও একের পর এক অসম চুক্তি করে গেছেন দেশের মানুষকে একরকম অন্ধকারে রেখেই। দুই দেশেরই উচিত তাদের পররাষ্ট্র কৌশলের ভুল-ত্রুটি দেখা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এহসানুল হক জাগো নিউজকে বলেন, ‘গত কয়েক মাসে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক খুব অস্বস্তিকর হয়ে উঠেছে। আগের সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ছিল ধারাবাহিক। কিন্তু নতুন সরকার আসার পর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখা যাচ্ছে না। তিস্তা নদীর পানির বণ্টন, সীমান্ত হত্যাসহ নানান সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক কূটনৈতিক যোগাযোগ পুনঃপ্রতিষ্ঠা কঠিন।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন