সরকারের নিরপেক্ষতার স্বার্থে বিতর্কিতদের অপসারণ করা উচিত

প্রথম আলো সালাহউদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২৫, ১৪:১২

বিএনপির পক্ষ থেকে দুজন উপদেষ্টা ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এবং এনসিপির পক্ষ থেকে তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি রাজনীতিতে উত্তেজনা বাড়িয়েছে। সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে অভিমত দিয়েছেন এই রাজনীতিক।


নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির প্রত্যক্ষ সদস্য না হলেও এটা ওপেন সিক্রেট যে সে রকম দুজন এখনো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন। তাঁরা সরকারকে প্রভাবিত করছেন—এ রকম কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ড বা সরকারের ঘাড়ে চাপিয়ে তাঁরা নিজেরা হয়তো একটা সুবিধা নিতে চান। সেটা তাঁরা জানেন, কী সেই সুবিধা। তাই আমরা উপদেষ্টা পরিষদের যাঁদের কর্মকাণ্ড সরকারকে বিতর্কিত করেছে বা নিরাপত্তা নষ্ট করছে, সেটা আমরা বর্ণনা করেছি। তাঁদের অপসারণ করাটা সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে উচিত।


এখন এনসিপি আরও কয়েকজনের (উপদেষ্টা) পদত্যাগ কেন চায়, কীভাবে চায়, সেটা তাদের বক্তব্যে তারা বলবে। আমরা এই সরকারের কোনো অংশ নই। এখন কেউ কিছু দাবি করল, তার পরিপ্রেক্ষিতে সে দাবির ন্যায্যতা-অন্যায্যতা নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করতে চাই না। তাদের দাবির ন্যায্যতা তাদেরই প্রমাণ করতে হবে।


এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো নিবন্ধিত নয়। নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে বিদ্যমান আইনে সার্চ কমিটি গঠন করে। সেই সার্চ কমিটিতে সবাইকে নাম প্রস্তাব করতে বলা হয়েছে।


আমরাও নাম দিয়েছি, তারাও (এনসিপি) দিয়েছে। অনেকটা আইন মেনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এ বিষয়ে এ পর্যন্ত কেউ কোনো প্রশ্ন তুলতে পারেনি। যে–ই নির্বাচন কমিশন ইশরাক হোসেনের বিষয়ে আদালতের রায় অনুসারে গেজেট নোটিফিকেশন করল, তখনই তারা কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা শুরু করল এবং ব্লেমটা আমাদের ওপর দিয়েছে, সেটি সঠিক নয়। আমরা মনে করি, রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা (এনসিপি) তাদের কৌশল এবং নীতি–আদর্শমতো তাদের কর্মসূচি করবে; কিন্তু একটা বিষয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, ফ্যাসিবাদবিরোধী যে জাতীয় ঐক্য গঠিত হয়েছে, সেটাকে যেন আমরা বিনষ্ট না করি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও