You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা আসছে প্রতিদিনই

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে দলে দলে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিঙ্গারা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তের কোনো না কোনো পথ দিয়ে প্রতিদিনই ৩০-৪০ জন রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটছে। ঢুকে পড়া রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরের বিভিন্ন শেল্টার ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়।

কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, কোনো না কোনোভাবে প্রতিদিনই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে জান্তা সরকারের সঙ্গে আরাকান আর্মির যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার পর রোহিঙ্গা-অধ্যুষিত টাউনশিপগুলোয় হামলা শুরু হয়। হামলার মুখে আবারও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে।

আরআরআরসি কার্যালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ১ মে পর্যন্ত নতুন করে আসা রোহিঙ্গার মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজারের মতো রোহিঙ্গার নিবন্ধন শেষ হয়েছে। নিবন্ধনের অপেক্ষায় আছে আরও ৩৫ থেকে ৪০ হাজার রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে বড় অংশ এসেছে গত বছরের মে, জুন ও জুলাই মাসে। আশ্রয় নেওয়া এই রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য জায়গা চেয়ে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। তবে সরকার এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।

নতুন করে আসা রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য উখিয়া ও টেকনাফে কোনো খালি জায়গা নেই জানিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতি ও বড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প কক্সবাজারে। পাহাড়ি জায়গায় অবস্থিত এসব ক্যাম্পে নতুন করে আবাসন দেওয়ার সুযোগ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন