আরও উচ্চ নম্বরের সিঁড়িতে খালেদা জিয়া

দেশ রূপান্তর মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২৫, ১৭:০৪

দেশে ফেরার চেয়েও সংবাদমূল্যে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার তুলনামূলক সুস্থ হয়ে ওঠা। লন্ডনে ৪ মাসের চিকিৎসায় অনেকটা ভালো বোধ করায় তার দেশে ফেরা বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। আগেও চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরার সঙ্গে এবারের ফেরার মধ্যে বিস্তর ভিন্নতা রয়েছে। দেশের রাজনীতি এবং জনগণের কাছে এর বিবেচনা অন্য রকমের। কেবল রাজনৈতিক কারণেই টানা গত ৬-৭ বছর তার চিকিৎসা নিয়েও চলেছে ভোগান্তি। সঙ্গে অপমানসহ অপরাজনীতি। বিএনপির অবিরাম আন্দোলনেও নিশ্চিত করা যায়নি তার বিদেশে চিকিংসা। বিগত সরকারের তরফে হাই-প্রোপাগান্ডা ছিল, তার অসুস্থতা গুরুতর নয়।


যতটুকু অসুস্থতা দেশেই চিকিৎসা সম্ভব। লিভারসহ নানা রোগ হয়েছে কেন? সরকারের শীর্ষ জায়গা থেকে এমন তির্যক-গিবতমূলক প্রশ্নও ছোড়া হয়েছে। বয়স তো ৮০, মরে মরে করে, মরে না কেন (!) খোদার আরশ কাঁপানো এমন মন্তব্য করতেও ছাড়া হয়নি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পলায়নের পর, খালেদা জিয়ার বন্দি জীবনের অবসান হয়। অনেকেরই অপেক্ষা ছিল, শেখ হাসিনা বা বিতাড়িত আওয়ামী লীগকে নিয়ে কী বলেন খালেদা জিয়া? তা শোনার ও দেখার। দেখা গেল, প্রতিক্রিয়ায় খালেদা জিয়া কোনো জেদ বা প্রতিহিংসা দূরে থাক, একবারের জন্যও শেখ হাসিনার নাম উচ্চারণ করেননি। আওয়ামী লীগ সম্পর্কেও কিছু বলেননি। তিনি ছাত্র-জনতাকে আহ্বান জানিয়েছেন ধৈর্য ধরার। জাতীয় ঐক্য অটুট রাখার। এর মাস পাঁচেক পর ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে নেওয়া হয় লন্ডনে। সেখানে দ্য লন্ডন ক্লিনিকে ১৭ দিন চিকিৎসার পর ২৫ জানুয়ারি হাসপাতাল থেকে নেওয়া হয় ছেলে তারেক রহমানের বাসায়। এরপর ছেলের বাসাতেই তার চিকিৎসা চলে। চিকিৎসায় শারীরিকভাবে আগের চেয়ে অনেকটা ভালো বোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও