You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কক্সবাজারে বাঁকখালীর তীর দখলের মচ্ছব

কক্সবাজার শহরের উত্তর পাশ ঘেঁষে মহেশখালী চ্যানেল হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে খরস্রোতা নদী বাঁকখালী। এ নদীর মোহনা ঘিরেই গড়ে উঠেছে দেশের প্রধান পর্যটন শহরের ব্যবসা-বাণিজ্য। কিন্তু সেই নদীই দখল-দূষণে এখন সরু খালে পরিণত হচ্ছে। প্রভাবশালী দখলদারেরা নদীতীরের প্যারাবন কেটে ও চর ভরাট করে একের পর এক পাকা স্থাপনা গড়ে তুলছেন। সম্প্রতি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে নদী মোহনার নুনিয়ারছড়া থেকে মাঝিরঘাট পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় যেন দখলের মচ্ছব চলছে।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার সামনে দিয়ে তিন-চার শ গজ এগোলেই কস্তুরাঘাট। গত কয়েক মাসে কস্তুরাঘাট এলাকায় নদীবন্দরের জন্য নির্ধারিত জমিও দখল হয়ে গেছে। নৌবন্দরের ৩০০ একর জায়গাজুড়ে এখন পাকা দালান ও স্থাপনা।

কক্সবাজার শহরের সঙ্গে নদীর ওপারের খুরুশকূলের সংযোগ স্থাপনের জন্য দুই বছর আগে ৫৯৫ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি দৃষ্টিনন্দন সেতু ও সড়ক তৈরি করা হয়েছে কস্তুরাঘাটে। সেতুটিতে উঠতেই বাঁ পাশে নৌবন্দরের জমি, ডান পাশে কক্সবাজার পৌরসভার বর্জ্য ফেলার ভাগাড়। এই ভাগাড় থেকে পূর্ব দিকে শহরের মাঝিরঘাট পর্যন্ত তিন কিলোমিটার নতুন সড়ক তৈরি করা হয়েছে। এই সেতু ও সড়ক তৈরির পর স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নদীতীরের জমি দখল করে প্লট বানিয়ে বিক্রি করছেন। এ জন্য ভুয়া কাগজপত্র বানানোর অভিযোগও রয়েছে। স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, ২০১৩ সাল থেকে বাঁকখালীর পাড়ে পৌরসভার বর্জ্য ফেলা শুরু হয়। ক্রমান্বয়ে ভাগাড়টিই দখলের চাবিকাঠি হয়ে ওঠে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন