বন্ধুত্বে বিষাক্ততা চিহ্নিত করার উপায়

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২৫, ২২:৪৩

বন্ধুত্ব অনেক সময় আনন্দের, আবার অনেক সময় হয়ে উঠতে পারে বিভ্রান্তিকর ও বিষাক্ত।


কারও অতিরিক্ত আধিপত্য, কারও লুকোনো হিংসা, আবার কারও কৌশলী ‘গসিপ’ বা পরচর্চাকারী — সব মিলিয়ে একটি সুস্থ সম্পর্কও বিষিয়ে উঠতে পারে।


সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন বন্ধুত্ব দীর্ঘস্থায়ী হলে ব্যক্তিত্বের ক্ষয় ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে পারে।


যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্নায়ুমনোবিজ্ঞান ও ‘ওয়েলনেস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল হেল্থ’–এর মনোবিদ ড. সানাম হাফিজ এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানসিক স্বাস্থ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘নিউপোর্ট হেলথকেয়ার’-এর প্রধান কর্মকর্তা ক্রিস্টিন উইলসন-সহ একাধিক বিশেষজ্ঞ এ বিষয়ে তাদের মতামত দিয়েছেন।


বিষাক্ত বন্ধুর বৈশিষ্ট্য কী?


প্রকৃত বন্ধুত্বে পরস্পরের প্রতি সম্মান, সহযোগিতা, উন্মুক্ত যোগাযোগ ও আনন্দ থাকে।


ড. সানাম হাফিজ ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “একটি সুস্থ বন্ধুত্বে সবাই নিজেকে প্রকাশ করতে পারে বিচার বা প্রত্যাখ্যানের ভয় ছাড়াই।”


তবে বিষাক্ত বন্ধুত্ব ঠিক এর উল্টা। সেখানে একজন বারবার হেরে যান, নিজস্ব অনুভূতি অগ্রাহ্য করা হয়, কিংবা অস্তিত্ব হারিয়ে যায়।


ক্রিস্টিন উইলসনের মতে, “যদি কোনো বন্ধু নিয়মিতভাবে শক্তি নিঃশেষ করে দেয় বা আপনাকে নিজের সম্পর্কে খারাপ অনুভব করায়, তবে সে সম্ভবত বিষাক্ত বন্ধু।”


বারবার ঝগড়া হওয়া


সুস্থ বন্ধুত্বে মতবিরোধ থাকা স্বাভাবিক। তবে প্রায়ই ঝগড়া হলে আর সেই ঝগড়াগুলো ব্যক্তিগত আঘাতে পরিণত হলে, সেটা বিষাক্ত সম্পর্কের লক্ষণ।


যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মনোচিকিৎসক এমি বার বলেন, “যদি কাউকে কিছু বলার আগে ভাবতে হয়, সে রেগে যাবে কি-না, তাহলে সেই সম্পর্ক নিরাপদ নয়।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও