You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাঈদ-মুগ্ধ-রিয়ারা কিন্তু সব দেখছে...

আমার শৈশব আর কৈশোরের একটা বড় অংশজুড়ে ছিলেন বিদ্রোহী কবি নজরুল। ছোটবেলায় নজরুলের গান কেন জানি খুব একটা পাওয়া যেত না। ‘সঞ্চিতা’ ছিল, সেখান থেকে কবিতা পড়তাম কখনো কখনো। আর ছিল কাজী সব্যসাচীর আবৃত্তির ক্যাসেট। বাবা আর আমি দুজনে মিলে সেই ক্যাসেট যে কতবার শুনেছি আর আবেগে ভেসেছি, তার ইয়ত্তা নেই। সেখানে নজরুলের কয়েকটি প্রবন্ধ আর অভিবাসনের অংশবিশেষ পাঠ ছিল। মনে খুব দাগ কেটে গিয়েছিল সেটি।

‘যেদিন আমি চলে যাব—সেদিন হয়তো বড় বড় সভা হবে। কত প্রশংসা কত কবিতা হয়তো বেরোবে আমার নামে। দেশ-প্রেমিক, ত্যাগী, বীর, বিদ্রোহী বিশ্লেষণের পর বিশেষণ! টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা। এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে, বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোন একটি কথা স্মরণ করো। তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা-পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বলো—বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি—’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন