জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শোরগোল

দেশ রূপান্তর জাকির হোসেন প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২৫, ১২:১৭

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবারও বলেছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে তিনি বেশ জোর দিয়েই বলেছেন এমন কথা। যদিও একই কথা তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর বহুবার বলেছেন। শুধু কিছুদিন আগে দুবাইয়ে ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটের এক অধিবেশনে সিএনএনের সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে কিছু রাজনৈতিক দলের মধ্যে নির্বাচনের দোলা লেগেছিল। বিশেষ কওে, বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নিবাচন দাবি করে আসছে দীর্ঘদিন ধরেই।


এর আগে বিভিন্ন সময়ে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার এবং জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন- ‘রাজনৈতিক দলগুলো ছোট সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর বড় সংস্কার চাইলে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ অর্থাৎ ঘুরেফিরে প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যেই নির্বাচন ডেট লাইন রেখেছেন। তবে একটা ধারণা পাওয়া যায়, ডিসেম্বরে নির্বাচন করতে হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে অনেক কাজ বাকি রেখে করতে হবে। তিনি যে ছোট সংস্কারের কথা বলছেন, এগুলোর জন্য দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের স্পিডের ওপর দাঁড়িয়ে সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যেতেও চায় না সরকার। এতে বলা যেতে পারে, এই ডিসেম্বরে নির্বাচন না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ড. ইউনূস বলেছেন- আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। ডিসেম্বরে যদি নির্বাচন না হয় তবে বড়জোর জানুয়ারিতে হতে পারে। কারণ ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত নির্বাচন করার মতো পরিস্থিতি বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। এছাড়া ২০২৬ সালে ফেব্রুয়ারিতে রোজা শুরু হবে। মধ্য মার্চ পর্যন্ত রোজা থাকবে।  রোজার ঈদ শেষে এসএসসি পরীক্ষা। এরপর কালবৈশাখী ও বর্ষা মৌসুম শুরু হবে। সাধারণত বর্ষায় জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা হয় না বাংলাদেশে। শুধু বাধ্যবাধকতার কারণে ১৯৯৬ সালের ১২ জুন একবার নির্বাচন হয়েছিল। এই হিসেবে জুনের মধ্যে নির্বাচনের সময় বের করা কঠিন হয়ে যাবে। তাহলে নির্বাচন কবে?


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও