পরিবেশকে অবহেলা করে যতই মেট্রোরেল এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ হোক, ঢাকা নিশ্চলই থাকবে

বণিক বার্তা ড. আদিল মুহাম্মদ খান প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৬:৪৭

ড. আদিল মুহাম্মদ খান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি এবং ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক। রাজধানীর বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০১৬-৩৫ (ড্যাপ) সংশোধন ও অন্তর্বর্তী সরকারের নগর ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন বণিক বার্তার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আল ফাতাহ মামুন


অন্তর্বর্তী সরকার অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে। অনেক সংস্কারও করা হচ্ছে। নগর সংস্কারে সরকার কতটুকু গুরুত্ব দিচ্ছে, বিশেষ করে ঢাকার বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে কী পলিসিতে এগোচ্ছে বলে মনে হয়?


অন্তর্বর্তী সরকার যখন দায়িত্ব নিল, আমরা অনেকগুলো কমিশন দেখেছি। সংবিধান সংস্কার কমিশন, অর্থনীতি সংস্কার কমিশনসহ অনেক ধরনের কমিশন সরকার করেছে। বাংলাদেশে গত কয়েক দশকে নগরায়ণে যে মাত্রায় দূষণ যোগ হয়েছে, পানি, মাটি, বায়ু সবই দূষিত হয়ে পড়েছে। এক কথায় নগরগুলো বসবাসের যোগ্যতা হারিয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসম্মত নগরায়ণ ও নগর পরিকল্পনা প্রাধান্য পাওয়ারই কথা। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, নগর পরিকল্পনা, নগরায়ণ বা অসম উন্নয়ন নিয়ে যে তামাশা বিগত সময়গুলোয় হয়েছে, সেটা নিয়ে কোনো ধরনের সংস্কার কমিশন সরকার করেনি। পাশাপাশি নগরায়ণের সঙ্গে সম্পর্কিত আরেকটা বিষয় হলো পরিবেশ; নগর ও পরিবেশ দুটো ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কিন্তু পরিবেশ নিয়েও কোনো কমিশন হয়নি। একটি দেশের মূল বিষয় হলো নগরায়ণ-পরিবেশ, যার সঙ্গে অবকাঠামো ও উন্নয়ন সরাসরি সম্পৃক্ত। অথচ সরকারের ফ্রেমে আমরা দেখিনি যে নগর-পরিবেশ নিয়ে সরকার আলাদা কোনো চিন্তা করেছে। যদিও অর্থনীতি সংস্কার কমিশন, তাদের রিপোর্টে নগরায়ণের বিষয়ে কিছু নীতিমালা বা কিছু প্রস্তাব রেখেছে। কিন্তু সেটা তাদের মূল কাজ ছিল না। সরকার যদি সত্যিকার অর্থে আন্তরিক হতো, নগরায়ণসংক্রান্ত একটা কমিশন খুবই জরুরি ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও